Biographical Sketch of the Author
Acharya Sir Jagadish Chandra Bose, (30 November, 1858-23 November, 1937) was a Bengali polymath, physicist, biologist, botanist, archaeologist, as well as an early writer of science fiction. He pioneered the investigation of radio and microwave optics. IEEE named him one of the fathers of radio science. A crater on the moon has been named in his honour.
Bose subsequently made a number of significant discoveries in plant physiology. He used his own invention, the crescograph, to measure plant response to various types of stimuli, and thereby proved parallelism between animal and plant tissues. Although Bose filed for a patent for one of his inventions due to peer pressure, he was not interested in any form of patenting. His books include Response in the Living and Non-Living (1902) The Nervous Mechanism of Plants (1926), etc. He won awards like Companion of the Order of the Indian Empire (CIE, 1903), Companion of the Order of the Star of India (CSI 1912) and Knight Bachelor (1917) for his talent.
Start text .
Historically, in 1895, India was under the British rule. A Different History Was Made That Year at the Town Hall in Calcutta. An Interesting Demonstration Was Performed By Jagadish Chandra Bose, An Assistant Professor Of Presidency College. Every one was over when the electro - magnetic waves traveled from the lecture hall to a third room about 75 meters away. These waves past through three solid walls. This Was Remarkable And Path - Breaking Incident Which Paid The Way For Future Research All Over The Word.
বাংলা উচ্চারণ
হিসটোরিক্যলি , ইন 1895 , ইন্ডিয়া ওয়াজ আন্ডার দ্য ব্রিটিশ রুল । আ ডিফারেন্ট হিট্রি ওয়াজ মেড দ্যাট ইয়ার অ্যাট দ্য টাউন হল ইন ক্যালকাটা । অ্যান ইন্টারেসটিং ডেমন্সট্রেশন ওয়াজ পারফর্মড বাই জগদীশ চন্দ্র বোস , অ্যান অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর অফ প্রেসিডেন্সি কলেজ । এরিওয়ান ওয়াজ ওভারঅ্যড হোয়েন দি ইলেকট্রো - ম্যাগনেটিক ওয়েভস্ ট্রাভেল্স ফ্রম দ্য লেকচার হল টু আ থার্ড রুম অ্যবাউট 75 মিটারস্ অ্যওয়ে । দিজ ওয়েভস্ পাস্ত থ্রু থ্রি সলিড ওয়ালস । দিস ওয়াজ রিমার্কেবল অ্যানড পাথ - ব্রেকিং ইনসিডেন্ট হুইচ পেড্ড দ্য ওয়ে ফর ফিউচার রিসার্চ অল ওভার দ্য ওয়ার্ড ।
বঙ্গানুবাদ
ঐতিহাসিকভাবে , ১৮৯৫ সালে , ভারত ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীন । সেই বছর কলকাতার টাউন হলে এক অন্যরকম ইতিহাস রচিত হয়েছিল । একটা চিত্তাকর্ষক প্রতিপাদন প্রদর্শিত হয়েছিল জগদীশচন্দ্র বোস কর্তৃক , যিনি প্রেসিডেন্সি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন । সবাই বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে গেল যখন তড়িৎ - চুম্বকীয় তরঙ্গ লেকচার হল থেকে ৭৫ মিটার দূরের একটা তৃতীয় কক্ষে গিয়ে পৌঁছোল । এই তরঙ্গগুলো তিনটে নিরেট দেয়ালের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল । এটা ছিল এক চমকপ্রদ , দিনিৰ্ণায়ক ঘটনা যা সারা বিশ্বে ভবিষ্যৎ গবেষণার পথকে প্রশস্ত করে ।
Born on 30th November 1858 at Bikrampur (now Munshiganj district of Bangladesh), Jagadish Chandra Bose was a man of diverse talents: a physicist, biologist, botanist as well as a writer of science - fiction. His Father, Lord Chandra Bose, Was a Leader of the Brahma Samaj. He worked as a Deputy Magistrate in Faridpur, Bird One and in other places. Jagadish Chandra's Education Started in a Vernacular School Because His Father Built That One Must Know One's Mother Tang Before Learning Any Other Language. Besides, One Should Know One's On People.Speaking at the Bikrampur Conference in 1915, Bose Said:
"At that time, saying 'Run to English schools was a privileged status symbol.' In the Vernacular School, To Whom I Was Sent, The Son Of The Muslim Attendant Of My Father Sat On My Right Side, And The Son Of A Fisherman Sat On My Left. They are my playmates. I Lead Spellbound to Their Stories of Birds, Animals and Aquatic Creatures. Parhapps These Stories Created In My Mind A Kin Interest In Investigating The Works Of Nature. When I Returned Home from School Expanded by My School Fellows, My Mother Welcomeed and Fed All of Us Without Discrimination. It was because of my childhood friendship with them that I could never feel their war ‘creators’ who mite be labeled ‘low-cast’. I never realized that there is a 'problem' common to the two communities Hindus and Muslims.
বাংলা উচ্চারণ
বর্ন অন 30 থ নভেম্বর 1858 অ্যাট বিক্রমপুর ( নাও মুন্সিগন্জ ডিট্রিকট অফ বাংলাদেশ ) , জগদীশ চন্দ্র বোস ওয়াজ আ ম্যান অফ ডাইভার্স ট্যালেন্টস্ : আ ফিজিসিস্ট , বায়োলজিস্ট , বোটানিস্ট অ্যাজ ওয়েল অ্যাজ আ রাইটার অফ সাইন্স - ফিক্শন । হিজ ফাদার , ভগবান চন্দ্র বোস , ওয়াজ আ লিডার অফ দ্য ব্রাম্হ সমাজ ৷ হি ওয়ার্ড অ্যাজ আ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ইন ফরিদপুর , বার্ডওয়ান অ্যানড ইন আদার প্লেসেস । জগদীশ চন্দ্ৰ’স এডুকেশন স্টারটেড ইন আ ভার্নাকিউলার স্কুল বিকজ হিজ ফাদার বিলিক্ড দ্যাট ওয়ান মাস্ট নো ওয়ান্স মাদার টাং বিফোর লার্নিং এনি আদার ল্যাংগুয়েজ ৷ বিসাইডস , ওয়ান শুড নো ওয়ান্’স ওন পিপ্প্ল । স্পিকিং অ্যাট দ্য বিক্রমপুর কনফারেন্স ইন 1915 , বোস সেইড : “ অ্যাট দ্যাট টাইম , সেডিং চিনে টু ইংলিশ স্কুলস্ ওয়াজ আ প্রিভিলেজড স্টেটাস সিম্বল । ইন দ্য ভার্নাকিউলার স্কুল , টু হুইচ আই ওয়াজ সেন্ট , দ্য সন অফ দ্য মুসলিম অ্যাটেন্ডেন্ট অফ মাই ফাদার স্যাট অন মাই রাইট সাইড , অ্যানড দ্য সন অফ আ ফিশারম্যান স্যাট অন মাই লেফ্ফ্ট । দে ওয়্যার মাই প্লেমেটস্ । আই লিড স্পেলবাউন্ড টু দেয়ার স্টোরিজ অফ বার্ডস্ , অ্যানিম্যলস্ অ্যান্ড অ্যাকোয়াটিক ক্রিচারস্ । পারহ্যাস দিজ স্টোরিজ ক্রিয়েটেড ইন মাই মাইন্ড আ কিন ইনটারেস্ট ইন ইনভেসটিগেটিং দ্য ওয়ার্কিংস্ অফ নেচার । হোয়েন আই রিটার্ড হোম ফ্রম স্কুল অ্যাকপ্যানিড বাই মাই স্কুল ফেলোস , মাই মাদার ওয়েলকাম্ড অ্যানড ফেড অল অফ আস উইদাউট ডিসক্রিমিনেশন । ইট ওয়াজ বিকজ অফ মাই চাইল্ডহুড ফ্রেন্ডশিপ উইথ দেম দ্যাট আই কুড নেভার ফিল দ্যাট দেয়ার ওয়্যার ‘ ক্রিচারস্ ’ হু মাইট বি লেবেল্ড ‘ লো - কাস্ট ’ । আই নেভার রিয়েলাইড দ্যাট দেয়ার একজিটেড আ ‘ প্রবলেম ’ কমন টু দ্য টু কমিউনিটিস হিন্দুস্ অ্যানড মুসলিমস্ ।
বঙ্গানুবাদ
১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর বিক্রমপুরে ( অধুনা বাংলাদেশের মুনশিগঞ্জ জেলা ) জন্ম জগদীশচন্দ্র বোসের যিনি ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী : একজন পদার্থবিজ্ঞানী , জীববিজ্ঞানী , উদ্ভিদবিজ্ঞানী সেই সঙ্গে কল্পবিজ্ঞানের লেখক । তাঁর বাবা , ভগবানচন্দ্র বোস , ব্রাহ্মসমাজের একজন পরিচালক ছিলেন । তিনি ফরিদপুরে , বর্ধমানে এবং অন্যান্য জায়গায় সহকারী জেলাপ্রশাসক হিসেবে কাজ করেন । জগদীশচন্দ্রের শিক্ষা শুরু হয় এক স্বদেশি ভাষার স্কুলে কারণ তাঁর বাবা বিশ্বাস করতেন যে কারোর অন কোনো ভাষা শেখার আগে তার মাতৃভাষা অবশ্যই জানতে হবে । তা ছাড়া একজনের তার নিজের লোকজনদের জানা উচিত । ১৯১৫ সালে বিক্রমপুর কনফারেন্সে ভাষণ দিতে গিয়ে বোস বলেন :
“ সেইসময়ে , ইংরেজি স্কুলে ছেলেমেয়েদের পাঠানোটা অভিজাত সামাজিক অবস্থানের প্রতীক ছিল । স্বদেশিভাষার স্কুলে , যেখানে আমাকে পাঠানো হয়েছিল , আমার ডান পাশে বসত আমার বাবার মুসলমান পরিচারকের ছেলে আর বাঁ পাশে বসত এক জেলের ছেলে । তারা আমার খেলার সঙ্গী ছিল । আমি স্তম্ভিত হয়ে ওদের পাখি , জীবজন্তু আর জলজ প্রাণীদের গল্প শুনতাম । সম্ভবত এই গল্পগুলো আমার মনে প্রকৃতির কার্যপদ্ধতির মধ্যে অনুসন্ধান করার গভীর আগ্রহকে তৈরি করেছিল । আমার স্কুলের সঙ্গীদের সঙ্গে আমি যখন ঘরে ফিরতাম আমার মা কোনোরকম ভেদাভেদ ছাড়াই সবাইকে স্বাগত জানাতেন আর খাওয়াতেন । ওদের সঙ্গে আমার সেই ছেলেবেলার বন্ধুত্বের কারণেই আমি কখনও বুঝিনি যে এমন ‘ জীব ’ ছিল যাদের ‘ নীচ - জাত ’ তকমা দেওয়া যেতে পারে । আমি কখনও উপলব্ধি করিনি যে একটা সাধারণ সমস্যা ছিল হিন্দু ও মুসলমান এই দুটো সম্প্রদায়ের মধ্যে ।
In 1869, Bose joined here school and six years later he was admitted to St. Xavier's School in Calcutta. He passed the Entrance Examination and Joint St. Xavier's College of Calcutta. It was here that he came in contact with the Jesuit father Eugene Lafayne who played a significant role in developing his interest in natural Science. Letter, Bose Went to England and Secured Admission in Christ College, Cambridge, to Study Natural Sciences. In 1884, he received the Natural Science Tripos from the University of Cambridge and A.B. S. C. Degree from the University of London.
বাংলা উচ্চারণ
ইন 1869 , বোস জয়েন্ড হেয়ার স্কুল অ্যানড সিক্স ইয়ারস্ লেটার হি ওয়াজ অ্যাডমিটেড টু সেন্ট জেভিয়ার্’স স্কুল ইন ক্যালকাটা । হি পাস্চ দি এনট্রান্স এক্জামিনেশন অ্যানড জয়েন্ড সেন্ট জেভিয়ার্’স কলেজ অফ ক্যালকাটা । ইট ওয়াজ হিয়ার দ্যাট হি কেম ইন কনট্যাক্ট উইথ জেসুইট ফাদার ইউজিন ল্যাফ্য হু প্লেড আ সিগ্নিফিকেন্ট রোল ইন ডেভলপিং হিজ ইনটারেস্ট ইন ন্যাচরাল সাইন্স । লেটার , বোস ওয়েন্ট টু ইংল্যান্ড অ্যানড সিকিওর্ড অ্যাডমিশন ইন ক্রাইস্ট কলেজ , কেব্রিজ , টু স্টাডি ন্যাচরাল সাইন্স । ইন 1884 , হি রিসিড দ্য ন্যাচরাল সাইন্স ট্রাইপোজ্ ফ্রম দ্য ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজ অ্যানড আ বি . এস . সি . ডিগ্রি ফ্রম দ্য ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন ।
বঙ্গানুবাদ
১৮৬৯ সালে , বোস হেয়ার স্কুলে যোগদান করেন এবং ছ'বছর পরে তাঁকে কলকাতায় সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলে ভরতি করা হয় । তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে যোগ দেন । এখানেই তিনি জেসুইট ফাদার ইউজিন লেফ্য এর সান্নিধ্যে আসেন যিনি তাঁর প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন । পরে বোস ইংল্যান্ডে যান এবং প্রাকৃতিক বিজ্ঞান পড়ার জন্য ক্রাইস্ট কলেজ , কেমব্রিজে ভরতি হন । ১৮৮৪ সালে , তিনি কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি থেকে ন্যাচারাল সায়েন্স ট্রাইপস এবং ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে বি এস সি ডিগ্রি অর্জন করেন ।
The Following Year, Bose Joint Presidency College as Official Professor of Physics. But he was not provided with the facilities of research. He was also offered lower salary than his European colleagues. Bose Had a Remarkable Sess of Self - Respect and National Pride. Therefor, as a sign of protest, he continues his teaching assignment for three years without accepting his salary. Finally, the Director of Public Instruction and the Principal offered him a permanent teaching post.
বাংলা উচ্চারণ
দ্য ফলোয়িং ইয়ার , বোস জয়েন্ড প্রেসিডেন্সি কলেজ অ্যাজ অফিসিয়েটিং প্রফেসর অফ ফিজিক্স । বাট হি ওয়াজ নট প্রোভাইডেড ফেসিলিটিস অফ রিসার্চ । হি ওয়াজ অসো অফার্ল্ড লোয়ার স্যালরি দ্যান হিজ ইউরোপিয়ান কলিগস্ । বোস হ্যাড আ রিমারকেবল সেস অফ সেল্ফ - রেসপেক্ট অ্যানড ন্যাশনাল প্রাইড । দেয়ারফোর , অ্যাজ আ সাইন অফ প্রোটেস্ট , হি কন্টিনিউড হিজ টিচিং অ্যাসাইনমেন্ট ফর থ্রি ইয়ারস্ উইদাউট অ্যাসেপটিং হিজ স্যালরি । ফাইনালি , দ্য ডাইরেক্টর অফ পাবলিক ইন্সট্রাকশন অ্যানড দ্য প্রিন্সিপাল অফার্ড হিম আ পারমানেন্ট টিচিং পোস্ট ।
বঙ্গানুবাদ
পরের বছর বোস পদার্থবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে প্রেসিডেন্সি কলেজে যোগ দেন । কিন্তু তাঁকে গবেষণার সুযোগসুবিধা দেওয়া হয়নি । তাঁকে বেতনও কম দেওয়া হত তাঁর ইউরোপীয় সহকর্মীদের থেকে । বোসের ছিল অসাধারণ আত্মমর্যাদাবোধ ও জাতীয়তার গর্ব । ফলে , প্রতিবাদস্বরূপ , তিনি তাঁর শিক্ষকতার কর্মভার তিন বছর ধরে সম্পন্ন করেন বেতন গ্রহণ না করেই । অবশেষে , পাবলিক ইনস্ট্রাকশনের প্রধান আধিকারিক এবং অধ্যক্ষ তাঁকে স্থায়ী শিক্ষকের পদ প্রদান করেন ।
Bose Had Invented Civil Sensitive Instruments. One of them is the crossograph which is too much to measure the growth rate of plants. Through his experiments boss show that plans behave in the same manner as human beings, Aldo plus take longer to respond than animals. He proved that plates are sensitive to heat, cold, light, noise and other external stimuli, just like human being. By injecting poison into a living plant boss show that they react in the same manner as we do.
বাংলা উচ্চারণ
বোস হ্যাড ইনভেন্টেড সেভরল সেসেটিভ ইন্সট্রুমেন্টস । ওয়ান অফ দেম ইজ দ্য ক্রেসকোগ্রাফ হুইচ ইজ ইউজ্ড টু মেজার দ্য গ্রোথ রেট অফ প্ল্যান্টস্ । থ্রু হিজ এক্সপেরিমেন্টস্ বোস শোড দ্যাট প্ল্যান্টস্ বিহেভ ইন দ্য সেম ম্যানার অ্যাজ হিউম্যন বিইংস্ , অলদো প্লাস্ টেক লংগার টু রেসপন্ড দ্যান অ্যানিম্যলস্ । হি প্রুভড দ্যাট প্ল্যান্স্ আর সেন্সিটিভ টু হিট , কোল্ড , লাইট , নয়েজ অ্যানড আদার এক্সটারনাল স্টিমুলি , জাস্ট লাইক হিউম্যন বিইংস্ । বাই ইনজেকটিং পয়জন ইন্টু আ লিভিং প্ল্যান্ট বোস শোড দ্যাট দে রিঅ্যাক্ট ইন দ্য সেম ম্যানার অ্যাজ উই ডু ।
বঙ্গানুবাদ
বোস অনেক সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতি উদ্ভাবন করেন । তাদের মধ্যে একটি হল ক্রেসকোগ্রাফ যা গাছপালার বিকাশের হার মাপার জন্য ব্যবহৃত হয় । তার পরীক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে বোস দেখিয়েছেন যে গাছপালাও মানুষের মতোই আচরণ করে , যদিও জীবজন্তুর থেকে গাছপালারা বেশি সময় নেয় প্রতিক্রিয়া জানাতে । তিনি প্রমাণ করেন যে গাছপালারা উত্তাপ , শৈত্য , আলো , শব্দ এবং অন্যান্য বাহ্যিক উদ্দীপনার ক্ষেত্রে একদম মানুষের মতোই সংবেদনশীল । একটি জীবন্ত গাছে বিষ প্রবেশ করিয়ে বোস দেখান যে তারা আমাদের মতো করেই প্রতিক্রিয়া ঘটায় ।
Scientific Research on Electro - Magnetic Waves Was Initiated by J. C. Boss in the Late 19th Century. It was the Italian scientist Marconi who got the patent for the invention of wireless telegraphy. But we must remember that boss's public demonstration in Calcutta along the same lines happened much later. Inserted looking for commercial benefits for his inventions, boss made his inventions public in order to allow others to advance further along the lines of his research. Howver, Bose's Place in History Has Now Been Re-Evaluated.
বাংলা উচ্চারণ
সাইনটিফিক রিসার্চ অন ইলেকট্রো - ম্যাগনেটিক ওয়েভস্ ওয়াজ ইনিশিয়েটেড বাই জে . সি . বোস ইন দ্য লেট 19 টিথ সেচুরি । ইট ওয়াজ দি ইটালিয়ান সাইনটিস্ট মার্কনি হু গট দ্য পেটেন্ট ফর দি ইনভেনশন অফ ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফি । বাট উই মাস্ট রিমেমবার দ্যাট বোস’স পাবলিক ডেমোসট্রেশন ইন ক্যালকাটা অ্যালং দ্য সেম লাইনস্ হ্যাপেন্ড মাচ আলিয়ার । ইনসটেড অফ লুকিং ফর কমারশিয়াল বেনিফিট ফর হিজ ইনভেনশনস্ , বোস মেড হিজ ইনভেনশনস্ পাবলিক ইন অর্ডার টু অ্যালাও আদারস্ টু অ্যাডভান্স ফারদার অ্যালং দ্য লাইনস্ অফ হিজ রিসার্চ । হাউএভার , বোস’স প্লেস ইন হিট্রি হ্যাজ নাও বিন রি - ইভ্যালুয়েটেড ।
বঙ্গানুবাদ
তড়িৎ - চুম্বকীয় তরঙ্গের ওপর বৈজ্ঞানিক গবেষণা ঊনবিংশ শতাব্দির শেষভাগে জে . সি . বোসের দ্বারা সূচিত হয় । ইতালীয় বিজ্ঞানী মাকোনি তারবিহীন টেলিগ্রাফির উদ্ভাবনের জন্য পেটেন্ট প্রাপ্ত হন । কিন্তু আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে একই বিষয়ের ওপর কলকাতায় বোসের জনসমক্ষে প্রতিপাদনটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল অনেক আগেই । তার উদ্ভাবনগুলোর জন্য বাণিজ্যিক সাফল্য খোঁজার বদলে , বোস তাঁর উদ্ভাবনগুলোকে জনসমক্ষে তুলে ধরেন তাঁর গবেষণার সূত্র ধরে অন্যদের আরও এগিয়ে যেতে সাহায্য করার জন্য । যাই হোক , ইতিহাসে বোসের স্থান এখন পুনর্মূল্যায়িত হয়েছে ।
This Great Indian Scientist Was Incidentally Crowd With Glory When He Was Awarded Knighthood By The British Government In 1917. He was also confessed many other awards like ‘Fellow of the Royal Society’, ‘Companion of the Order of the Indian Empire’ Etsetra. Needless to say, he is one of the greatest scientists ever born in our country.
বাংলা উচ্চারণ
দিস গ্রেট ইনডিয়ান সাইনটিস্ট ওয়াজ ইভেনচুয়ালি ক্রাউন্ড উইথ গ্লোরি হোয়েন হি ওয়াজ অ্যওয়ারডেড নাইটহুড বাই দ্য ব্রিটিশ গভরমেন্ট ইন 1917। হি ওয়াজ অলসো কনফ্যর্ড মেনি আদার অ্যওয়ার্ডস্ লাইক ‘ ফেলো অফ দ্য রয়্যাল সোসাইটি ' , ' ‘ কমপ্যানিয়ন অফ দি অর্ডার অফ দি ইনডিয়ান এমপায়ার ’ এটসেটরা । নিডলেস টু সে , হি ইজ ওয়ান অফ দ্য গ্রেটেস্ট সাইনটিস্ট এভার বর্ন ইন আওয়ার কান্ট্রি ।
বঙ্গানুবাদ
এই মহান ভারতীয় বিজ্ঞানী অবশেষে উচ্চ সম্মানে ভূষিত হন । যখন ব্রিটিশ সরকার তাঁকে ১৯১৭ সালে নাইটহুড দ্বারা পুরস্কৃত করেন । তাকে আরও অনেক পুরস্কার প্রদান করা হয় যেমন , ‘ ফেলো অফ দ্য রয়্যাল সোসাইটি ' , ' কম্প্যানিয়ন অফ দি অর্ডার অফ দি ইন্ডিয়ান এম্পায়ার ' প্রভৃতি । বলা বাহুল্য , তিনি আমাদের দেশে জন্ম নেওয়া মহানতম বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম ।
Sir J. C. Bose Rot Seville Books and Polished Money Research Papers in Leading Science Journals. Some of His Famous Books Are Response to the Living and the Non-Living (1902), The Nervous Mechanism of Plants (1926), Major Mechanism of Plans (1928) Etsetra. In 1896, Bose Rott in Search of the Unknown, A Science Fiction. In fact, he was the first writer of science fiction in Bengali.
বাংলা উচ্চারণ
স্যার জে . সি . বোস রোট সেভৱ্যল বুকস্ অ্যানড পালিশড মেনি রিসার্চ পেপারস্ ইন লিডিং সাইন্স জারনালস্ । সাম অফ হিজ { ৪ ফেমাস বুকস্ আর রেসপন্স ইন দ্য লিভিং অ্যানড দ্য নন - লিভিং { ব ( 1902 ) , দ্য নার্ভাস মেকানিজম্ অফ প্ল্যান্টস্ ( 1926 ) , মেজর মেকানিজম্ অফ প্ল্যান্টস্ ( 1928 ) এটসেট্রা । ইন 1896 , বোস রোট নিরুদেশের খোঁজে , আ সাইন্স ফিক্শন । ইন ফ্যাক্ট , হি ওয়াজ দ্য ফার্সট রাইটার অফ সাইনস ফিকশনস্ ইন বাংলা ৷
বঙ্গানুবাদ
স্যার জে . সি . বোস অনেক বই লিখেছিলেন এবং বিজ্ঞানের প্রথম সারির পত্রপত্রিকায় বহু গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন । তাঁর কয়েকটি বিখ্যাত বই হল ' রেসপন্স ইন দ্য লিভিং অ্যান্ড দ্য নন - লিভিং ' ( ১৯০২ ) , ' দ্য নারভ্যস মেকানিজম অফ প্ল্যান্টস '( ১৯২৮ ) প্রভৃতি । ১৮৯৬ সালে , বোস লেখেন ‘ নিরুদ্দেশের খোঁজে ’ , যা একটা কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি । বস্তুত , তিনি বাংলায় কল্পবিজ্ঞানের প্রথম লেখক ।
In November 1917, Bose found the Bose Institute at his own house in Calcutta. He donated ‘Bose Institute’ to the Nation for Research on Science. This Great Indian Scientist Breed His Last on November 23, 1937.
বাংলা উচ্চারণ
ইন নভেম্বর 1917 , বোস ফাউডেড দ্য ‘ বোস ইনসটিটিউট ’ অ্যাট হিজ ওন হাউজ্ ইন ক্যালকাটা । হি ডোনেটেড্ ‘ বোস ইন্সটিটিউট ’ টু দ্য নেশান ফর রিসার্চ অন সাইন্স । দিস গ্রেট ইন্ডিয়ান সাইনটিস্ট ব্রিড হিস লাস্ট অন 23 র্ড নভেম্বর , 1937 ।
বঙ্গানুবাদ
১৯১৭ সালের নভেম্বরে , বোস কলকাতায় তাঁর নিজের বাড়িতে ‘ বোস ইন্সটিটিউট ’ প্রতিষ্ঠা করেন । তিনি বিজ্ঞানে গবেষণার জন্য ‘ বোস ইন্সটিটিউট ’ দেশকে দান করেন । এই মহান ভারতীয় বিজ্ঞানী ২৩ নভেম্বর , ১৯৩৭ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন । "
Let's share :
1. Can you name any eminent person of your district ? ( তুমি কি তোমার জেলার কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির নাম বলতে পারবে ? )
Ans:- , Sourav Ganguly is an eminent person of my district . ( সৌরভ গাঙ্গুলি আমার জেলার একজন বিখ্যাত ব্যক্তি । )
2. Who is this person in the picture ? ( ছবিতে ব্যক্তিটি কে ? )
Ans:- , The person in the picture is Acharya Jagadish Chandra Bose . ( ছবির ব্যক্তিটি হলেন আচার্য জগদীশচন্দ্র বোস । )
3. Do you know anything about him ? ( তুমি কি তাঁর সম্বন্ধে কিছু জান ? )
Ans:- , J. C. Bose was a great scientist who proved that life also exists in plants . He wrote several books on this very topic . He also invented wireless telegraphy . ( জে . সি . বোস একজন মহান বিজ্ঞানী যিনি প্রমাণ করেছিলেন যে গাছেদেরও প্রাণ আছে । তিনি বেশ কিছু বই লেখেন এই বিষয়ের উপর । তিনি তারবিহীন টেলিগ্রাফিও আবিষ্কার করেন । )
BShort Answer Type Questions :
Answer the following questions taking help from the text : ( পাঠ্যাংশের সাহায্য নিয়ে নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :)
1. Why was the year 1895 historically important ? ( ১৮৯৫ সাল ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল কেন ? )
Ans:- By performing an interesting demonstration A. J. C. Bose made history at the Town Hall in Calcutta . His path - breaking research on electro - magnetic waves became the source material for future research . So the year 1895 was historically important . ( কলকাতার টাউন হলে একটি আকর্ষণীয় প্রতিপাদন করে এ . জে . সি . বোস ইতিহাস তৈরি করেছিলেন । তড়িৎ - চুম্বকীয় তরঙ্গের ওপর তাঁর অভিনব গবেষণা হয়ে ওঠে ভবিষ্যতের গবেষণার মূল উপাদান । তাই ১৮৯৫ সাল ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ । )
2. What was the interesting demonstration ? ( আকর্ষণীয় প্রতিপাদনটি কী ছিল ? )
Ans:- The electro - magnetic waves travelled from the Lecture Hall to a third room about 75 metres away . These waves passed through three solid walls . This was the interesting demonstration . ( তড়িৎ - চুম্বকীয় তরঙ্গ লেকচার হল থেকে ৭৫ মিটার দূরে তৃতীয় ঘরে পৌঁছেছিল । এই তরঙ্গ তিনটি শক্ত দেওয়ালের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছিল । এটাই ছিল আকর্ষণীয় প্রতিপাদন । )
3. Who was A. J. C. Bose ? ( এ . জে . সি . বোস কে ছিলেন ? Ans . Acharya Jagadish Chandra Bose was a man of diverse talents : a physicist , biologist , botanist as well as a writer of science fiction . ( আচার্য জগদীশচন্দ্র বোস ছিল বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন তিনি ছিলেন একজন পদার্থবিদ , জীববিদ , উদ্ভিদবিদ ও কল্পবিজ্ঞানের লেখক । )
4.Where did Jagadish Chandra speak about his early school days ? ( জগদীশচন্দ্র কোথায় তার স্কুলজীবনের কথা বলেছেন ? )
Ans:- Jagadish Chandra spoke about his early schooldays at the Bikrampur Conference in 1915. ( জগদীশচন্দ্র তার স্কুলজীবনের কথা ১৯১৫ সালের বিক্রমপুর কনফারেন্সে বলেছেন । )
5. Which fact in J. C. Bose's time was regarded as an aristocratic status symbol ? ( জে.সি. বোস - এর সময়ে কোন্ ঘটনাকে অভিজাত পদমর্যাদার প্রতীক বলে বিবেচনা করা হত ? )
Ans:- Sending children to English schools was regarded as an aristocratic status symbol in J. C. Bose's time . ( ইংরেজি স্কুলে ছেলেদের পাঠানোটা ছিল জে . সি . বোসের সময়ে অভিজাত পদমর্যাদার প্রতীক । )
6. Who were little Jagadish Bose's playmates ? ( ছোট্ট জগদীশ বোসের সহপাঠী কারা ছিল ? )
Ans:- The son of the Muslim attendant of his father and the son of a fisherman were the playmates of little Jagadish Bose . ( তার বাবার একজন মুসলমান কর্মচারীর ছেলে এবং একজন জেলের ছেলে ছোট্ট জগদীশ বোসের সহপাঠী ছিল । )
7. What inspired J. C. Bose to investigate the workings of Nature ? ( কী জে . সি . বোসকে প্রকৃতির কাজকর্মকে অনুসন্ধান করতে উদ্বুদ্ধ করেছিল ? )
Ans :-The stories of birds , animals and aquatic creatures told by his classmates inspired J. C. Bose to investigate the workings of Nature . ( তার সহপাঠীদের বলা পাখি , পশু এবং জলজ জীবের গল্প জে . সি . বোসকে প্রকৃতির কাজকর্ম অনুসন্ধান করতে উদ্বুদ্ধ করেছিল । )
8. Why did Jagadish Chandra Bose receive his early education in a Vernacular school ? ( কেন জগদীশচন্দ্র বোস তাঁর প্রথম দিকের পড়াশোনা স্বদেশি ভাষার স্কুলে করেছিলেন ? )
Ans:- Jagadish Chandra started his education in a Vernacular school because his father believed that one must know one's mother tongue before learning any other language . Besides , one should know one's own people . ( জগদীশচন্দ্র বোস তার পড়াশোনা শুরু করেছিলেন একটি স্বদেশি ভাষার স্কুলে কারণ তার বাবা বিশ্বাস করতেন যে একজনের অন্য ভাষা শেখার আগে তাকে অবশ্যই তার মাতৃভাষা জানতে হবে । এ ছাড়া প্রত্যেকের তার নিজের দেশের লোকজনকে জানা উচিত । )
9. What did Bose's mother do when he brought his friends home from school ? ( যখন বোস স্কুল থেকে তার বন্ধুদেরকে বাড়িতে আনতেন তখন তার মা কী করতেন ? )
Ans:- When Bose brought his friends home , his mother welcomed them and fed all of them without any discrimination . ( যখন বোস তার বন্ধুদেরকে বাড়িতে আনতেন তাঁর মা তাদেরকে স্বাগত জানাতেন এবং কোনো ভেদাভেদ না করে সকলকে খাওয়াতেন । )
10. Who was Lafont ? How did he influence Bose ? ( লেফ কে ছিলেন ? তিনি কীভাবে বোসকে প্রভাবিত করেন ? )
Ans:- Lafont was the Jesuit Father . He influenced Bose to develop his interest in natural science . ( লেফ ছিলেন একজন খ্রিষ্টধর্মীয় ফাদার । তিনি বোসকে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে আগ্রহ বাড়াতে অনুপ্রেরণা দিয়েছিলেন । )
11. Why did Bose refuse to accept his salary ? ( কেন বোস তার মাইনে নিতে অস্বীকার করেছিলেন ? )
Ans:- Bose was offered lower salary than his European colleagues . He was not provided the facilities of research . His sense of self - respect and national pride was exceptional . So he refused to accept his salary , though he continued his teaching assignment . ( বোসকে তার ইউরোপিয়ান সহকর্মীদের তুলনায় কম বেতন দেওয়া হত । তাকে গবেষণার সুযোগও দেওয়া হত না । তাঁর আত্মসম্মানবোধ ও জাতীয়তার গরিমা ছিল অসাধারণ । তাই তিনি তার বেতন গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন , যদিও তিনি তার শিক্ষকতার কাজ চালিয়ে যান । )
12. What was the result of Bose's protest ? ( বোসের প্রতিবাদের ফল কী হয়েছিল ? )
Ans:- As a result of Bose's protest he was offered a permanent teaching post by the Director of Public Instruction and the Principal after three years . ( বোসের প্রতিবাদের ফলস্বরূপ তিন বছর পর পাবলিক ইনস্ট্রাকশনের প্রধান অধিকারিক এবং অধ্যক্ষ তাঁকে স্থায়ী শিক্ষকের পদে আসীন করেন । )
13. '' Bose had invented several sensitive instruments ' . Name a ' sensitive instrument ' invented by J. C. Bose . What is its use ? ( ‘ বোস অনেক সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতি উদ্ভাবন করেন ’ । জে.সি. বোস আবিষ্কৃত এমন একটি ‘ সূক্ষ্ম যন্ত্রের ’ নাম বলো । এর ব্যবহার কী ? )
Ans:- A sensitive instrument invented by J. C. Bose is Crescograph . ( ক্রেসকোগ্রাফ হল জে.সি. বোস দ্বারা আবিষ্কৃত একটি সূক্ষ্ম যন্ত্র । ) It is used to measure the growth rate of plants . ( উদ্ভিদের বৃদ্ধির হার পরিমাপের জন্য এটি ব্যবহৃত হয় । )
14. What did Bose prove by his experiments on plants ? ( উদ্ভিদের ওপর পরীক্ষার মাধ্যমে বোস কী প্রমাণ করেছিলেন ? )
Ans:- By his experiments on plants , Bose proved that plants behave in the same manner as the human beings do though plants take more time to respond than the animals . ( উদ্ভিদের ওপর পরীক্ষার মাধ্যমে বোস প্রমাণ করেছিলেন যে গাছ , মানুষের মতো আচরণ করে যদিও উদ্ভিদ উত্তেজনায় সাড়া দিতে প্রাণীদের চেয়ে বেশি সময় নেয় । )
15. Do you think Bose was uninterested about securing patency right ? Why ? ( তুমি কি মনে কর বোস একচেটিয়া ব্যাবসায়িক অধিকার লাভের ব্যাপারে অনাগ্রহী ছিলেন ? কেন ? )
Ans:- Yes , I think Bose was uninterested about securing patency right . ( হ্যা , আমি মনে করি বোস একচেটিয়া ব্যাবসায়িক অধিকার পাওয়ার ব্যাপারে অনাগ্রহী ছিলেন । )
He was a great scientist , who did not run after the commercial benefits for his inventions . On the contrary , he made his inventions public for the advancement of science . ( তিনি ছিলেন এক মহান বিজ্ঞানী , যিনি তার আবিষ্কারগুলির জন্য ব্যাবসায়িক ফায়দার পেছনে ছোটেননি । বরং তিনি তাঁর আবিষ্কারগুলোকে জনসমক্ষে এনেছিলেন বিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্য । )
16. What were the various awards and honours conferred on Bose ? ( কী কী বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মান বোসকে প্রদান করা হয়েছিল ? )
Ans:- He was awarded Knighthood by the British government in 1917. He was also conferred awards like ' Fellow of the Royal Society ' , ' Companion of the Order of the Indian Empire ' , etc. ( ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক তিনি নাইটহুড উপাধি পান । তিনি আরও পুরস্কার পান যেমন , ‘ ফেলো অফ দ্য রয়্যাল সোসাইটি ’ , ‘ কম্প্যানিয়ন অফ দি অর্ডার অফ দি ইন্ডিয়ান এম্পায়ার ’ , প্রভৃতি । )
17. Name some of his books and publications . ( তার কয়েকটি বই এবং প্রকাশনার নাম করো । )
Ans:- Response in the Living and the Non - living ' ( 1902 ) , The Nervous Mechanism of Plants ' ( 1926 ) , ' Major Mechanism of Plants ' ( 1928 ) and ' Niruddesher Khoje ' ( 1896 ) are some of his books and publications . ( ' রেসপন্স ইন দ্য লিভিং অ্যান্ড দ্য নন লিভিং ' ( ১৯১২ ) , ' দ্য নারভাস মেকানিজম অফ প্ল্যান্টন্ট্স ’ ( ১৯২৬ ) , ‘ মেজর মেকানিজম অফ প্ল্যান্টস্ ' ( ১৯২৮ ) আর ‘ নিরুদ্দেশের খোঁজে ’ হল তার কিছু বই ও প্রকাশনা । )
18. What did Sir J. C. Bose initiate in the late 19th century ? ( স্যার জে . সি . বোস ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে কী শুরু করেছিলেন ?
Ans:- In the late 19th century Sir J. C. Bose initiated scientific research on electromagnetic waves . ( ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে স্যার জে . সি . বোস তড়িৎ - চুম্বকীয় তরঙ্গ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছিলেন । )
19. Who was Marconi ? ( মার্কোনি কে ছিলেন ? )
Ans:- Marconi was a scientist from Italy . He got the patent for the invention of wireless telegraphy . ( মার্কোনি ছিলেন ইটালির একজন বিজ্ঞানী । তারবিহীন টেলিগ্রাফ আবিষ্কারের একচেটিয়া ব্যাবসায়িক অধিকার তিনি লাভ করেছিলেন । )
20. Who founded the ' Bose Institute ' ? ( ' বোস ইন্সটিটিউট ' কে স্থাপন করেন ? )
Ans:- A. J. C. Bose founded the ' Bose Institute ' at his own house in Calcutta in November 1917. ( ১৯১৭ সালের নভেম্বরে কলকাতায় নিজের বাড়িতে এ . জে . সি . বোস ‘ বোস ইন্সটিটিউট ' স্থাপন করেন । )
No comments:
Post a Comment