প্রশ্ন উত্তর মহুয়ার দেশ দ্বাদশ শ্রেণী/Questions Answers (SAQ) Mohuyar desh Class 12th(WBCHSE) in exam 2022 - Psycho Principal

Fresh Topics

Thursday, 16 December 2021

প্রশ্ন উত্তর মহুয়ার দেশ দ্বাদশ শ্রেণী/Questions Answers (SAQ) Mohuyar desh Class 12th(WBCHSE) in exam 2022

 

 

West Bengal বোর্ডের দ্বাদশ শ্রেণির একটি গুরুত্ব পূর্ণ অধ্যায় বা কবিতা হলো, সমর সেন রচিত "মহুয়ার দেশ"। নিচের পোস্টটিতে সেই অধ্যায় থেকে কিছু গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হল।

 দ্বাদশ শ্রেণির যেকোনো বিষয়ের অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর পেতে অনুসরণ করুন "a-xlifestory.com".






১. “ অলস সূর্য দেয় এঁকে ” —অলস সূর্য কী এঁকে দেয় ?
উত্তরঃ  সমর সেন রচিত ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় অলস সূর্য গলিত সােনার মতাে উজ্জ্বল আলাের স্তম্ভ এঁকে দেয় ।

২.“ অলস সূর্য দেয় এঁকে ” —অলস সূর্য কখন কোথায় এঁকে দেয় ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ’কবিতায় অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয় ।

৩. “ অলস সূর্য দেয় এঁকে ” —সূর্যকে অলস বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ  সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য দিনের কাজ শেষ করে বিশ্রামের অপেক্ষায় থাকে বলে ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় কবি সমর সেন সূর্যকে অলস বলে সম্বােধন করেছেন ।

৪. “ আর আগুন লাগে ... ” — কখন কোথায় আগুন লাগে ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে ।

৫. “ জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় । ” — সেখানে কী ঘটে যায় ?
উত্তরঃ সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনা অস্তগামী সূর্যের আলােয় লাল হয়ে ওঠে । সেই দৃশ্য দেখে মনে হয় আগুন লেগেছে ।

৬. “ সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায় ” কীসের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  সমর সেন রচিত ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় অস্তগামী সূর্যের আলােয় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় যে আগুন লাগে , ‘ উজ্জ্বল স্তব্ধতা ’ বলতে তার কথাই বােঝানাে হয়েছে ।

৭. “ সেই উজ্জ্বল স্তন্ধতায় ” —উজ্জ্বল স্তব্ধতার কথা কেন বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  একদিকে অস্তগামী সূর্য অন্ধকারের আগমন ঘটিয়ে স্তব্ধতা এনেছে , অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করেছে উজ্জ্বলতার — এ কারণেই উদ্ধৃত অংশে ‘ উজ্জ্বল স্তব্ধতার কথা বলা হয়েছে ।

৮. “ সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায় ” – ‘ উজ্জল স্তব্ধতায় ’ কী ঘটে ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় উজ্জ্বল স্তব্ধতায় ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে ঘুরে - ফিরে ঘরে আসে ।

৯ .“ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে ” – ‘ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে ?
উত্তরঃ  কবি সমর সেন রচিত ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় ‘ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস বলতে নাগরিক সভ্যতার দূষণকে বােঝানাে হয়েছে ।

১০.‘ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ’ কীভাবে কবির কাছে আসে ?
উত্তরঃ  কবিতায় ‘ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ' কবি সমর সেনের কাছে শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে ঘুরে ফিরে আসে ।

১১. “ ..ঘুরে ফিরে ঘরে আসে ” কার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  মহুয়ার দেশ ’ কবিতার উদ্ধৃত অংশে ‘ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস অর্থাৎ শিল্পসভ্যতার দূষণের ঘুরে - ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে ।

১২. , শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে ’ কে নেমে আসে ?
উত্তরঃ  ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে নেমে আসে ।

১৩.“ অনেক , অনেক দূরে আছে .. ” — কে বা কী অনেক দূরে আছে ?
উত্তরঃ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় কবি সমর সেন বলেছেন মেঘমদির মহুয়ার দেশ অনেক দূরে আছে ।

১৪ , “ অনেক , অনেক দূরে আছে .. ” — সেই অনেক দূরে কী ঘটে ?
উত্তরঃ  মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় অনেক দূরে মহুয়ার দেশে পথের দু - ধারে দেবদারু গাছের দীর্ঘ রহস্য ছায়া ফেলে । দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলােড়িত করে ।

১৫. , মহুয়ার দেশ কবির কাছে কীভাবে উপলব্ধ হয়েছিল ?
উত্তরঃ  মেঘমদির মহুয়ার দেশ কবির কাছে নাগরিক ক্লান্তি থেকে মুক্তির আশ্রয় হিসেবে উপলব্ধ হয়েছিল ।

১৬. “ মেঘমদির মহুয়ার দেশ ’ বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ  দূষিত নাগরিক জীবনের যান্ত্রিকতার বিপরীতে সাঁওতাল পরগনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়াময়তাকে ফুটিয়ে তুলতেই কবি সমর সেন এই থানকে ‘ মেঘ - মদির মহুয়ার দেশ ’ রূপে অভিহিত করেছেন ।

১৭. ‘ মহুয়ার দেশ’কবিতায় কবি নিজেকে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন ?
উত্তরঃ  ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় কবি নিজেকে নগরজীবনের ক্লান্ত মানুষের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন ।

১৮.“ সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ... ” — সেখানে ’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় সেখানে ’ বলতে মহুয়ার দেশের কথা বলা হয়েছে ।

১৯. “ দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য ” বলতে কী বােঝ ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ’কবিতায় ‘ দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য ’ বলতে দেবদারু গাছের দীর্ঘ ছায়াময় বিস্তারকে বােঝানাে হয়েছে ।

২০. ‘ দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য ’ কোথায় ছায়া ফেলে ?
উত্তরঃ  কবি সমর সেন রচিত ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় ‘ দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য ’ সুদূর মহুয়ার দেশে পথের দুধারে ছায়া ফেলে ।

২১. “ ..দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস ” —দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস ’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় ‘ দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’বলতে রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলােড়িত করা সমুদ্রের গর্জনকে বােঝানাে হয়েছে ।

২২. “ দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস ” — ‘ দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস ’ কী করে ?
উত্তরঃ  সমর সেনের মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলােড়িত করে ।

২৩. কবি সমর সেন তার ক্লান্তির উপরে কার ঝরে পড়া এবং কার নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন ?
উত্তরঃ  কবি সমর সেন তার ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুলের ঝরে পড়া এবং মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন ।

২৪. “ এখানে অসহ্য , নিবিড় অন্ধকারে ” –‘এখানে ’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  সমর সেনের মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় ‘ এখানে ’ বলতে শহরজীবনের কথা বলা হয়েছে ।

২৫. “ এখানে অসহ্য , নিবিড় অন্ধকারে এখানে অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কেন ? অথবা , “ এখানে অসহ্য ” বক্তার কেন অসহ্য বােধ হয়েছে ?
উত্তরঃ সমর সেনের মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কারণ তা শহরজীবনের যান্ত্রিকতা আর দূষণের ইঙ্গিত দেয় ।

২৬.“ এখানে অসহ্য , নিবিড় অন্ধকারে / মাঝে মাঝে শুনি ” বক্তা কী শােনেন ? অথবা , “ মাঝে মাঝে শুনি ” বক্তা কখন কী শশানেন ?
উত্তরঃ  মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় বক্তা শহরের অসহ্য নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে মহুয়া বনের ধারের কয়লাখনির গভীর , বিশাল শব্দ শােনেন ।

২৭. , “ ... কয়লার খনির / গভীর , বিশাল শব্দ ” কয়লাখনি কোথায় ?
উত্তরঃ  সমর সেনের ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় উল্লেখ করা হয়েছে যে , কয়লাখনি আছে মহুয়ার দেশে মহুয়া বনের ধারে ।

২৮. “ .কয়লার খনির / গভীর , বিশাল শব্দ ” কয়লাখনির শব্দকে ‘ গভীর ’ ও বিশাল’বলা হয়েছে কেন ?
উত্তরঃ  ‘ মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় মহুয়ার দেশের নিস্তব্ধতাকে যেহেতু কয়লাখনির শব্দ ভেঙে দেয় , তাই তাকে ‘ গভীর ’ ও ‘ বিশাল’বলা হয়েছে ।

২৯. ‘ শিশির - ভেজা সবুজ সকালে ’ কবি কী দেখেন ?
উত্তরঃ  ‘ শিশির - ভেজা সবুজ সকালে ’ কবি কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমিকদের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক দেখেন ।

৩০. “ অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি ” —কবি কী দেখেন ?
উত্তরঃ  কবি সমর সেন অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক দেখেন ।

৩১. “ অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক ” । কবি কখন দেখেন ?
উত্তরঃ  কবি সমর সেন মহুয়ার দেশে শিশির - ভেজা সবুজ সকালে অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক দেখেন ।

৩২.“ ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয় ” কাদের চোখে কী হানা দেয় ?
উত্তরঃ  কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমজীবী মানুষদের চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয়।

৩৩. , মহুয়ার দেশ ’ কবিতায় কবি সমর সেন মহুয়ার দেশ ’ বলতে কোন্ স্থানকে বুঝিয়েছেন ?
উত্তরঃ ‘ মহুয়ার দেশ ' কবিতায় মহুয়ার দেশ ’ বলতে কবি সাঁওতাল পরগনাকে বুঝিয়েছেন ।

৩৪. , “ গভীর , বিশাল শব্দ , ” — কী গভীর এবং সেখানে কীসের শব্দ হয় ?
উত্তরঃ  মহুয়ার দেশের নৈঃশব্দের পটভূমিতে কয়লাখনির শব্দ ছিল গভীর এবং সেখানে কয়লাখনির গভীর , বিশাল শব্দ হয় ।

No comments:

Post a Comment