General Knowledge 2022 || Gk Questions And Answers || Basic GK || Bangla GK || - Psycho Principal

Fresh Topics

Thursday, 28 April 2022

General Knowledge 2022 || Gk Questions And Answers || Basic GK || Bangla GK ||

 





প্রঃ মানবদেহের হাড়ের কাঠামােকে কী বলে ?
উঃ নরকঙ্কাল ।

প্রঃ মানবদেহের ক - টি অংশ ও কী কী ?
উঃ তিনটি অংশ । যথা — মস্তক , দেহকাণ্ড , প্রত্যঙ্গ ।

প্রঃ মস্তক বা মাথা কী ?
উঃ মানবদেহের সবচেয়ে প্রধান অংশকে বলা হয় মস্তক ।

প্রঃ দেহকাণ্ড কী ?
উঃ মানবদেহের মাথা , দুই হাত ও দুই পা বাদ দিয়ে বাকি অংশটি হল দেহকাণ্ড ।

প্রঃ প্রত্যঙগ কাকে বলে ?
উঃ হাত - পা , নাক , কান ইত্যাদিকে মানবদেহের প্রত্যঙ্গ বলে ।

প্রঃ মানবদেহের প্রধান উপাদান কী কী ?
উঃ হাড় , মাংস , রক্ত ও রস ।

প্রঃ মানুষের দেহে মােট কতগুলি হাড় আছে ?
উঃ ২০৬ টি ।

প্রঃ মানুষের বুকের পাঁজড়ে কতগুলি হাড় আছে ?
উঃ ২৪ টি ।

প্রঃ মেরুদণ্ড ক টি হাড় দিয়ে গঠিত ?
উঃ ৩৩ টি ।

প্রঃ সুস্থ মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত ?
উঃ ৯৮.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট ।

প্রঃ একজন সুস্থ মানুষের নাড়ির স্পন্দন মিনিটে কতবার ?
উঃ ৭২ বার ।

প্রঃ ফুসফুসের কাজ কী ?
উঃ অক্সিজেনের সাহায্যে রক্তকে বিশুদ্ধ করা ।

প্রঃ হৃৎপিণ্ড কী ?
উঃ মানুষের শরীরে রক্ত সংবহন বা রক্ত সঞ্চালক একটি যন্ত্র ।

প্রঃ নাক ডাকে কেন ?
উঃ ঘুমের মধ্যে কোনাে কারণে শ্বাসপ্রশ্বাস চলাচলে বাধা সৃষ্টি হলে মানুষ নাক ডাকে ।

প্রঃ চুল পাকে কেন ?
উঃ চুলের গােড়ায় মেলানিন নামক এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ থাকে । বয়স বাড়ার সাথে সাথে এর পরিমাণ কমে যায় , তাই চুল পেকে যায়

প্রঃ চুল ও নখ কাটলে আমাদের ব্যথা লাগে না কেন ?
উঃ চুল ও নখে কোনাে স্নায়ু নেই ।

প্রঃ মানুষের শরীরের সবচেয়ে ছােটো ও নরম হাড় কোনটি ?
উঃ কানের হাড় ।

প্রঃ চোখের পাতা কত সময় পর পর বােজে ?
উঃ ২-১০ সেকেন্ড পরপর ।

প্রঃ একজন মানুষের মাথায় কত চুল থাকে ?
উঃ প্রায় ১ লক্ষ চুল থাকে ।

প্রঃ হৃৎপিণ্ডের কাজ কী ?
উঃ শরীর থেকে দূষিত রক্ত টেনে তাকে অক্সিজেনের সাহায্যে বিশুদ্ধ করে আবার সারা শরীরে ছড়িয়ে দেওয়া ।

প্রঃ মানবদেহের সব থেকে বড়ড়া গ্রন্থি বা গ্ল্যান্ড কোনটি ?
উঃ যকৃৎ বা লিভার ।

প্রঃ যকৃতের কাজ কী ?
উঃ খাদ্যবস্তু হজমে সাহায্য করা ।

প্রঃ রক্তের রং লাল কেন ?
উঃ রক্তে লােহিত কণিকা থাকে বলে ।

প্রঃ একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের কতগুলি দাঁত আছে ?
উঃ ৩২ টি ।

প্রঃ আমাদের হাই ওঠে কেন ?
উঃ রক্তে অক্সিজেনের অভাব ঘটলে হাই ওঠে ।

জন্য প্রঃ স্বাস্থ্য কথাটির অর্থ কী ?
উঃ শরীরের সুস্থ অবস্থার নামই স্বাস্থ্য ।

প্রঃ আমাদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য কেমন খাদ্য খাওয়া উচিত ?
উঃ সুষম খাদ্য খাওয়া উচিত ।

প্রঃ সুষম খাদ্য কাকে বলে ?
উঃ যেসব খাদ্য শরীরের সম্পূর্ণ বেড়ে ওঠার দরকারি সবরকমের পুষ্টি জোগায় । এইসব খাদ্যের সাথে নির্দিষ্ট পরিমাণে শর্করা , প্রােটিন , ভিটামিন , মিনারেল ইত্যাদি থাকে ।

প্রঃ কখন মলত্যাগ করা উচিত ?
উঃ রােজ সকালে ঘুম থেকে উঠে মলত্যাগ করা উচিত ।

প্রঃ কোথায় মলত্যাগ করা উচিত ?
উঃ পায়খানা বা শৌচাগারে ।

প্রঃ বিছানা নােংরা থাকলে বা ময়লা জামাকাপড় পরলে কী রােগ হয় ?
উঃ চুলকানি , দাদ , খােসপাঁচড়া ইত্যাদি চর্মরােগ হয় ।

প্রঃ দাঁত না মাজলে বা নখ না কাটলে কী ক্ষতি হয় ?
উঃ মুখে দুর্গন্ধ হয় , অকালে দাঁত পড়ে যায় । নখের ময়লা খাবারের সঙ্গে পেটে গিয়ে নানারকম পেটের অসুখ হয় ।

প্রঃ শর্করা জাতীয় খাদ্য কী কী ?
উঃ চাল , গম , মধু , চিনি , আলু , গাজর , বিট ইত্যাদি ।

প্রঃ প্রােটিন জাতীয় খাদ্য কোনগুলি ?
উঃ মাছ , মাংস , ডিম , ছানা , নানাধরনের ডাল ইত্যাদি ।

প্রঃ ভিটামিন জাতীয় খাদ্য কোনগুলি ?
উঃ প্রায় সমস্ত খাবারেই ভিটামিন পাওয়া যায় । তার মধ্যে টাটকা ফল , তাজা শাকসবজি , ডিমের কুসুম , মাখন , খাঁটি দুধ ইত্যাদি ।

প্রঃ মিনারেল বা খনিজ জাতীয় খাদ্য কী কী ?
উঃ নানারকম ফল , শাকসবজি , দুধ , ডিম , পনির , মাংস , মটর প্রভৃতি ।

প্রঃ ভিটামিন ‘ এ’র অভাবে কী রােগ হয় ?
উঃ রাতকানা , কিডনিতে পাথর ইত্যাদি ।

প্রঃ ভিটামিন ‘ বি’র অভাবে কী রােগ হয় ?
উঃ বেরিবেরি রােগ , শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি ।

প্রঃ ভিটামিন ‘ ডি’র অভাবে কোন্ রােগ হয় ?
উঃ রিকেট হয় ।

প্রঃ আদর্শ খাদ্য কাকে বলে ? কেন ?
উঃ দুধকে আদর্শ খাদ্য মনে করা হয় । কারণ দুধের মধ্যে সবরকমের খাদ্যগুণ থাকে ।

প্রঃ ব্যায়ামের উপকারিতা কী ?
উঃ ব্যায়ামে শরীরের গঠন ভালাে হয় ও শরীরে শক্তি হয় , ভালাে রক্ত চলাচল হয় , ভালাে হজম ঘুম হয় । কাজে উৎসাহ বাড়ে , অলসতা দূর হয় , মন ভালাে থাকে আর রােগ প্রতিরােধের ক্ষমতা তৈরি হয় ।

প্রঃ কখন ব্যায়াম করা উচিত আর কখন করা উচিত নয় ?
উঃ সকালে বা বিকেলে ব্যায়াম করা উচিত।কখনও খালি পেটে বা ভরা পেটে ব্যায়াম করা উচিত নয় ।

প্রঃ ভূগােল কথাটির অর্থ কি ?
উঃ ‘ ভূ ’ শব্দের অর্থ পৃথিবী । আর ‘ গােল ’ কথাটির অর্থ গােলাকার । অর্থাৎ পৃথিবী গােলাকার । যে বই পড়ে আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ , সাগর , নদী , পর্বত ইত্যাদি বিষয় জানতে পারি , তাকেই ভূগােল বলে । 


প্রঃ পর্বত কাকে বলে ?
উঃ পাহাড়ের থেকে অনেক উঁচু ও বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত শৃঙ্গযুক্ত ভূ - ভাগকে পর্বত বলে । যেমন — হিমালয় পর্বত ।


প্রঃ পাহাড় কাকে বলে ?
উঃ সমতলভূমির তুলনায় অনেক উঁচু ও অল্প দূর বিস্তৃত এবড়াে - খেবড়াে পাথুরে জায়গাকে পাহাড় বলে । যেমন — শুশুনিয়া পাহাড় ।


প্রঃ শৃঙগ কাকে বলে ?
উঃ পর্বতের মাথায় ছুঁচোলাে উঁচু জায়গাকে শৃঙ্গ বলে । যেমন - কাঞ্চনজঙ্ঘা ।


প্রঃ পৃথিবীর উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গটির নাম কী ?
উঃ মাউন্ট এভারেস্ট ( উচ্চতা ৮,৮৪৮ মিটার ) ।


প্রঃ উপত্যকা কাকে বলে ?
উঃ দুটি পর্বতের মাঝের নীচু সমতল ভূমিকে উপত্যকা বলে ।


প্রঃ গিরিপথ কাকে বলে ?
উঃ দুটি পর্বতের মাঝে যে সরু পথ , তাকে গিরিপথ বলে ।


প্রঃ মরুভূমি কাকে বলে ?
উঃ জল , গাছপালাহীন বিশাল বালুকাময় প্রান্তরকে মরুভূমি বলে । যেমন — থর মরুভূমি ।


প্রঃ পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি ?
উঃ সাহারা মরুভূমি ।


প্রঃ মরূদ্যান কাকে বলে ?
উঃ মরুভূমির কোনাে কোনাে জায়গায় সামান্য জল পাওয়া যায় । সেখানে খেজুর গাছ , ছােটো ছােটো কাটা গাছ এবং ঘাস জন্মায় । একেই মরূদ্যান বলে ।


প্রঃ নদী কাকে বলে ?
উঃ যে জলধারা পাহাড় - পর্বত থেকে উৎপন্ন হয়ে বিভিন্ন স্থান দিয়ে বয়ে শেষে কোনাে হ্রদ বা সাগরে গিয়ে পড়ে , তাকে নদী বলে । যেমন — গঙ্গা নদী ।


প্রঃ পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি ?
উঃ নীল নদ ( ৬,৬৫০ কি.মি. ) ।


প্রঃ বদ্বীপ কাকে বলে ?
উঃ যেসব দ্বীপের আকৃতি মাত্রাহীন ‘ ব ’ - এর মতাে তাকে বদ্বীপ বলে ।


প্রঃ পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ কোনটি ?
উঃ গঙ্গার বদ্বীপ ।


প্রঃ দ্বীপপুঞ্জ কাকে বলে ?
উঃ সমুদ্রের মধ্যে অনেকগুলি দ্বীপ কাছাকাছি থাকলে তাদের একত্রে দ্বীপপুঞ্জ বলে । যথা — আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ।


প্রঃ অন্তরীপ কাকে বলে ?
উঃ স্থলভাগের যে অংশ ক্রমশ সরু হয়ে সাগরে প্রবেশ করে , তাকে অন্তরীপ বলে । যেমন — উত্তমাশা অন্তরীপ ।


প্রঃ প্রণালী কাকে বলে ?
উঃ যে সংকীর্ণ জলভাগ দুটি বিশাল জলভাগকে যুক্ত করে , তাকে প্রণালী বলে । যেমন — পক প্রণালী ।


প্রঃ উষ্য প্রস্রবণ কাকে বলে ?
উঃ কোনাে কোনাে জায়গায় যখন মাটির নীচ থেকে গরম জল বেরিয়ে আসে , তখন তাকে উষ প্রস্রবণ বলে । যেমন — বক্রেশ্বরের উম্ন প্রস্রবণ ।


প্রঃ জলপ্রপাত কাকে বলে ?
উঃ নদীর জলধারা যখন পাহাড় - পর্বত বা কোনাে উচ্চভূমির ঢাল থেকে সবেগে নীচে পড়ে , তাকে জলপ্রপাত বলে । যেমন — যােগ জলপ্রপাত ।


প্রঃ দ্বীপ কাকে বলে ?
উঃ চারিদিকে জল , মাঝখানে স্থল — এইরূপ ভূ - ভাগকে দ্বীপ বলে । যেমন — মাজুলি দ্বীপ । প্রঃ পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ কোনটি ? উঃ গ্রীনল্যান্ড ।


প্রঃ উদ্ভিদ কাকে বলে ?
উঃ বীজ থেকে বেরিয়ে যা মাটি ভেদ করে উপরে ওঠে তাকে উদ্ভিদ বলে ।


প্রঃ উদ্ভিদ কী সজীব?
উঃ উদ্ভিদের প্রাণ আছে তাই উদ্ভিদ সজীব বস্তু ।


প্রঃ উদ্ভিদের যে প্রাণ আছে ’ — কে , কোন্ যন্ত্রের সাহায্যে তা প্রমাণ করেন ?
উঃ ভারতীয় বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্রের সাহায্যে তা প্রমাণ করেন ।


প্রঃ উদ্ভিদের ক - টি অংশ ও কী কী ?
উঃ উদ্ভিদের তিনটি অংশ — মূল , কাণ্ড , পাতা ।


প্রঃ পাতার কাজ কী ?
উঃ পাতা মূলের সংগ্রহ করা রসকে নিয়ে এবং সূর্যের আলাে ও বাতাসের সাহায্যে গাছের জন্য খাবার তৈরি করে ।


প্রঃ গাছের রান্নাঘর কাকে বলে ?
উঃ পাতাকে ।


প্রঃ মূল বা শিকড় কাকে বলে ?
উঃ গাছের যে অংশটি মাটির নীচে থাকে তাকে মূল বা শিকড় বলে ।


প্রঃ মূলের কাজ কী ?
উঃ গাছকে মাটির উপর শক্তভাবে ধরে রাখা এবং মাটি থেকে রস সংগ্রহ করে গাছের পুষ্টি জোগান ।


প্রঃ কাণ্ড কাকে বলে ?
উঃ গাছের যে অংশ মাটির উপরে থাকে , তাকে কাণ্ড বলে ।


প্রঃ কাণ্ডের কাজ কী ?
উঃ শাখাপ্রশাখা , পাতা , ফুল ও ফল ধারণ করা ।


প্রঃ পাতা কাকে বলে ?
উঃ গাছের কাণ্ডে যে শাখাপ্রশাখা বের হয় তার একদম উপরে যে চওড়া ও সবুজ অংশ থাকে তাকে পাতা বলে ।


প্রঃ গাছের পাতা সবুজ হয় কেন ?
উঃ গাছের পাতায় ক্লোরােফিল নামক একধরনের সবুজ কণিকা থাকে বলে গাছের পাতার রং সবুজ ।


প্রঃ খাদ্য প্রস্তুত করার সময় গাছ কোন্ গ্যাস গ্রহণ করে ও কোন্ গ্যাস ত্যাগ করে ?
উঃ সূর্যালােকের উপস্থিতিতে খাদ্য প্রস্তুত করার সময় গাছের পাতায় যে অসংখ্য ছিদ্র আছে গাছ তাদের সাহায্যে কার্বন - ডাইঅক্সাইড গ্রহণ ও অক্সিজেন পরিত্যাগ করে ।


প্রঃ গাছের পাতা ক - প্রকার ও কী কী ?
উঃ গাছের পাতা দু - প্রকার । যথা — সরল পাতা ও যৌগিক পাতা । 

প্রঃ সরল পাতা কাকে বলে ?
উঃ যে পাতায় একটিমাত্র ফলক থাকে তাকে সরল পাতা বলে । যেমন — আম , জাম , কাঁঠাল , পেয়ারা পাতা ইত্যাদি ।


প্রঃ যৌগিক পাতা কাকে বলে ?
উঃ যে পাতায় একের বেশি ফলক থাকে তাকে যৌগিক পাতা বলে । যেমন- -তেঁতুল , নিম , বেলপাতা ইত্যাদি ।


প্রঃ উদ্ভিদ ক - প্রকার ও কী কী ?
উঃ উদ্ভিদ সাধারণত দু - প্রকার যথা — সপুষ্পক উদ্ভিদ এবং অপুষ্পক উদ্ভিদ ।


প্রঃ সপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে ?
উঃ যে সব উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় তাদের সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে । যেমন — ধান , আম , সিম গাছ প্রভৃতি ।


প্রঃ অপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে ?
উঃ যেসব উদ্ভিদের ফুল ও ফল কিছুই হয় না তাদের অপুষ্পক উদ্ভিদ বলে । যেমন — পানগাছ , ব্যাঙের ছাতা , শ্যাওলা প্রভৃতি ।


প্রঃ কোন্ গাছের পাতা থেকে নতুন করে গাছ জন্মায় ?
উঃ পাথরকুচি গাছের পাতা থেকে ।


প্রঃ কোন গাছের পাতা বল্লমের মতন দেখতে ?
উঃ বাঁশগাছের পাতা ।


প্রঃ কোন্ গাছের পাতা ডিমের মতাে দেখতে ?
উঃ বটগাছের পাতা ।


প্রঃ কোন গাছের পাতা দিয়ে চাটাই তৈরি করা হয় ?
উঃ তাল ও খেজুর গাছের পাতা ।


প্রঃ কোন্ গাছের পাতায় কাঁটা আছে ?
উঃ ফণিমনসা , বেগুন প্রভৃতি ।


প্রঃ কোন্ গাছের পাতা ছুঁলেই গুটিয়ে যায় ?
উঃ লজ্জাবতী লতার পাতা ।


প্রঃ কোন গাছের কাঠ থেকে আসবাবপত্র তৈরি হয় ?
উঃ শাল , সেগুন , বাদাম , মেহগনি , কাঁঠাল প্রভৃতি ।


প্রঃ চিরহরিৎ উদ্ভিদ কাকে বলে ?
উঃ যেসব উদ্ভিদের পাতা বিশেষ ঋতুতে ঝরে পরে তাদের চিরহরিৎ উদ্ভিদ বলে ।


প্রঃ একবীজফল কাকে বলে ?
উঃ যেসব ফলে একটিমাত্র বীজ থাকে তাদের একবীজ ফল বলে । যেমন — আম , লিচু , জাম প্রভৃতি ।


প্রঃ বহুবীজ ফল কাকে বলে ?
উঃ যে ফলের মধ্যে অনেকগুলি বীজ থাকে তাকে বহুবীজ ফল বলে । যেমন — আতা , পেয়ারা , তরমুজ প্রভৃতি ।


প্রঃ কোন্ গাছের ফুল দেখা যায় না ?
উঃ বট ও ডুমুর গাছের ফুল ।


প্রঃ কোন্ গাছ থেকে গুড় ও চিনি তৈরি হয় ?
উঃ আখগাছ থেকে ।


প্রঃ লবণ কী ?
উঃ লবঙগ হল গাছের ফুল ।


প্রঃ দারুচিনি কী ?
উঃ দারুচিনি গাছের শুকনাে ছাল ।


প্রঃ গদ কী ?
উঃ বাবলা গাছের আঠা ।


প্রঃ ধুনাে কী ?
উঃ শাল গাছের শুকনাে আঠা ।


প্রঃ সবথেকে লম্বা গাছ কী ?
উঃ ‘ রেড উড । এই গাছের উচ্চতা প্রায় ৩৭৫ ফুট ।


প্রঃ রবার কী ?
উঃ হিভিয়া গাছের রস ।


প্রঃ পােস্ত কী ?
উঃ আফিং ফলের বীজ ।


প্রঃ কোন্ গাছ সবচেয়ে বেশি ফল দেয় ?
উঃ আখরােট গাছ , বছরে প্রায় একলক্ষ ফল দেয় ।


প্রঃ কোন্ গাছের রস থেকে তাৰ্পিন তেল তৈরি হয় ?
উঃ পাইন । চাই ।


প্রঃ কোন্ গাছের ছাল থেকে ম্যালেরিয়ার ওষুধ কুইনাইন তৈরি হয় ?
উঃ সিঙ্কোনা ।


প্রঃ ওষধি গাছ কাকে বলে ?
উঃ যেসব গাছ একবার ফল দিয়ে মরে যায় , তাদের ওষধি গাছ বলে । যেমন — ধানগাছ , কলাগাছ ।

প্রঃ আমরা কোন রাজ্যে বাস করি ?
উঃ পশ্চিমবঙ্গে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের রাজধানীর নাম কী ?
উঃ কলকাতা ৷


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের আয়তন কত ?
উঃ ৮৮ হাজার ৭৫২ বর্গকিলোমিটার ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের ক - টি জেলা ও কী কী ?
উঃ পশ্চিমবঙ্গের ২৩ টি জেলা । ১। দার্জিলিং , ২। কালিম্পং , ৩। জলপাইগুড়ি , ৪। আলিপুরদুয়ার , ৫। কোচবিহার , ৬। উত্তর দিনাজপুর , ৭। দক্ষিণ দিনাজপুর , ৮। মালদহ , ৯। মুর্শিদাবাদ , ১০। নদিয়া , ১১। কলকাতা , ১২। উত্তর ২৪ পরগনা , ১৩। দক্ষিণ ২৪ পরগনা , ১৪। হাওড়া , ১৫। হুগলি , ১৬। বর্ধমান - পূর্ব , ১৭। বর্ধমান - পশ্চিম , ১৮। বীরভূম , ১৯। বাঁকুড়া , ২০। পুরুলিয়া , ২১। পূর্ব মেদিনীপুর , ২২। পশ্চিম মেদিনীপুর , ২৩। ঝাড়গ্রাম ।


প্রশ্নঃ পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়ো ও ছোটো জেলাটির নাম কী ?
উঃ সবচেয়ে বড়ো জেলাটির নাম – দক্ষিণ ২৪ পরগনা , সবচেয়ে ছোটো জেলাটির নাম কলকাতা ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক বিভাগ ক - টি ও ও কী কী ?
উঃ তিনটি বিভাগ — বর্ধমান , প্রেসিডেন্সি ও জলপাইগুড়ি বিভাগ ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কোন্‌টি ?
উঃ সান্দাকফু ( উচ্চতা ৩,৬৩০ মিটার ) ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের সর্বপ্রধান নদী কোন্‌টি ?
উঃ গঙ্গানদী ( ভাগীরথী ) —হুগলি ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম রেলস্টেশন কোন্‌টি ?
উঃ হাওড়া স্টেশন ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম কোন্‌টি ?
উঃ খড়গপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ।


প্রশ্নঃ পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম নদী - সেতু কোনটি ?
উঃ ফারাক্কা ব্রীজ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের প্রধান রাস্তাগুলির নাম বলো ।
উঃ গ্র্যান্ট ট্রাংক রোড , ব্যারাকপুর ট্র্যাংক রোড প্রভৃতি ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলার চা ও কমলালেবু বিখ্যাত ?
উঃ দার্জিলিং জেলার ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোন্ কোন্ জেলা আমের জন্য বিখ্যাত ?
উঃ মালদহ ও মুরশিদাবাদ ।


প্রঃ ‘ পশ্চিমবঙ্গের শস্য ভাণ্ডার ’ কোন্ জেলাকে বলা হয় ?
উঃ বর্ধমান জেলাকে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোন্ অঞ্চল মাটির পুতুলের জন্য বিখ্যাত ?
উঃ কৃয়নগর ৷


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোন্ জেলা পোড়ামাটির কাজের জন্য বিখ্যাত ?
উঃ বাঁকুড়া ৷


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোথায় কয়লা পাওয়া যায় ?
উঃ রানিগঞ্জ ও আসানসোলে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোথায় খনিজ তৈল শোধনাগার আছে ?
উঃ হলদিয়ায় ৷


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটির নাম কী ?
উঃ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ( কলকাতা )।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের ইস্পাতনগরী কাকে বলে ?
উঃ দুর্গাপুরকে ।


প্রঃ বাংলার দুঃখ বলা হয় কোন্ নদকে ?
উঃ দামোদর নদকে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের একটি অভয়ারণ্যের নাম লেখো ।
উঃ জলপাইগুড়ি জেলার জলদাপাড়া অভয়ারণ্য ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোথায় রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখা যায় ?
উঃ সুন্দরবনে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের রূপকার কাকে বলা হয় ?
উঃ ড . বিধানচন্দ্র রায়কে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোথায় জাহাজ মেরামতির কারখানা আছে ?
উঃ হলদিয়ায় ৷


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়ো সেতু কোন্‌টি ?
উঃ হাওড়া ব্রিজ বা রবীন্দ্র সেতু ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের বড়ো স্টেডিয়াম কোন্‌টি ?
উঃ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের প্রধান বিচারালয় কোটি ?
উঃ কলকাতা হাই কোর্ট ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোন্ কোন্ জায়গা তাঁতের কাপড়ের জন্য বিখ্যাত ?
উঃ শান্তিপুর , ফুলিয়া , ধনেখালি , বেগমপুর প্রভৃতি ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের প্রধান তীর্থস্থানগুলি কী কী ?
উঃ কালীঘাট , দক্ষিণেশ্বর , তারাপীঠ , নবদ্বীপ , তারকেশ্বর ও গঙ্গাসাগর প্রভৃতি ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাস প্রসিদ্ধ স্থান কোনগুলি ?
উঃ মুরশিদাবাদ , চন্দননগর , পলাশি , তমলুক , নবদ্বীপ প্রভৃতি ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোথায় রেলইঞ্জিন তৈরির কারখানা আছে ?
উঃ বর্ধমান জেলার চিত্তরঞ্জনে ।


প্রঃ পশ্চিমবঙ্গের কোথায় লৌহ - ইস্পাত তৈরির কারখানা আছে ?
উঃ দুর্গাপুর , বার্নপুর , কুলটি প্রভৃতি ।


প্রঃ কলকাতা নগরী কে প্রতিষ্ঠা করেন ?
উঃ জোব চার্নক ।


প্রঃ কত সালে কলকাতা শহর প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৬৯০ খ্রিস্টাব্দের ২৪ আগস্ট ।


প্রঃ কোন্ কোন্ গ্রাম নিয়ে কলকাতা শহর প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ সুতানুটি , গোবিন্দপুর ও কলকাতা ।


প্রঃ মহাকরণ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?
উঃ ১৭৮০ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতা হাইকোর্ট কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?
উঃ ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?
উঃ ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ প্রথম কবে কলকাতায় ট্রাম চালু হয় ?
উঃ ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দের ১ নভেম্বর ।


প্রঃ কলকাতায় কবে প্রথম বৈদ্যুতিক আলো জ্বলে ?
উঃ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ৩০ মে ।


প্রঃ কলকাতায় প্রথম কবে টেলিফোন চালু হয় ?
উঃ ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতা কর্পোরেশন কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতায় দমকল কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতায় প্রথম কবে ট্যাঁকশাল প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতা মেডিকেল কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ কলকাতার প্রথম কলেজ কোন্‌টি ?
উঃ ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ৷


প্রঃ কলকাতার হিন্দু কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে । বর্তমানে এর নাম প্রেসিডেন্সি কলেজ ।


প্রঃ কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানা কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে ।


প্রঃ পৃথিবীর বৃহত্তম জলের ট্যাংকটি কলকাতার কোথায় অবস্থিত ?
উঃ টালায় ।


প্রঃ কলকাতার শ্রেষ্ঠ স্মৃতি সৌধ কোন্‌টি ?
উঃ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল ।


প্রঃ দমদম হয়ে প্রিন্সেপ ঘাট - মাঝেরহাট পর্যন্ত কোন্ রেল চলে ?
উঃ চক্ররেল ।


প্রঃ মহাজাতি সদন কে প্রতিষ্ঠা করেন ও এর নামকরণ কে করেন ?
উঃ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু । এর নামকরণ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।


প্রঃ কলকাতার প্রধান রেলস্টেশন কী কী ?
উঃ হাওড়া , শিয়ালদহ এবং কলকাতা রেলস্টেশন ।


প্রঃ কলকাতার আবহাওয়া অফিস কোথায় ?
উঃ আলিপুরে ।


প্রঃ কলকাতায় পাতাল রেল কবে চালু হয় ?
উঃ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ২৪ অক্টোবর ।


প্রঃ কলকাতা পুলিশের সদর দফতর কোথায় ?
উঃ লালবাজারে ।


প্রঃ কলকাতার সবচেয়ে বড়ো মসজিদ কোন্‌টি ?
উঃ নাখোদা মসজিদ ।


প্রঃ কলকাতার বৃহত্তম গির্জাটির নাম কী ?
উঃ সেন্ট পল্স ক্যাথিড্রাল ।


প্রঃ কলকাতার প্রসিদ্ধ ক্রিকেট খেলার মাঠ কোন্‌টি ?
উঃ ইডেন গার্ডেন ।


প্রঃ কলকাতার সবচেয়ে উঁচু স্তম্ভ কোন্‌টি ?
উঃ শহিদ মিনার ৷


প্রঃ এশিয়ার বৃহত্তম স্টেডিয়াম কলকাতার কোথায় অবস্থিত ?
উঃ সল্টলেকে ( যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন ) ।

No comments:

Post a Comment