Class 12th bengoli suggestions (2023) | দ্বাদশ শ্রেণী বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে গুরুত্ব পূর্ণ সংখিপ্ত ( SAQ) প্রশ্ন উত্তর (WBCHSE ) - Psycho Principal

Fresh Topics

Monday, 3 October 2022

Class 12th bengoli suggestions (2023) | দ্বাদশ শ্রেণী বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে গুরুত্ব পূর্ণ সংখিপ্ত ( SAQ) প্রশ্ন উত্তর (WBCHSE )


প্রশ্ন উত্তর
কে বাঁচায় কে বাঁচে




ভারতবর্ষ প্রশ্ন উত্তর পড়তে নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করো
👉 ( MCQ প্রশ্ন উত্তর )


 ১. , “ নইলে দর্শনটা অনেক আগেই ঘটে যেত সন্দেহ নেই । ” — কীসের দর্শন ?

উত্তরঃ উদ্ধৃত অংশে ফুটপাথের উপর দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের অনাহারে মৃত্যু হয়েছে , এমন একটি দৃশ্য দর্শনের কথা বলা হয়েছে ।


২. , মৃত্যুঞ্জয় কোথায় প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখেছিল ? 
উত্তরঃ কে বাঁচায় , কে বাঁচে’গল্পের মৃত্যুঞ্জয় একদিন বাড়ি থেকে অফিস যাওয়ার পথে প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখেছিল ।


৩. “ ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়ােজন হয় না । ” -কেন ? 
উত্তরঃ বাড়ি থেকে অল্প হাঁটলেই মৃত্যুঞ্জয় অফিসের ট্রাম পায় । নামেও অফিসের সামনে । তার পাড়ায় ফুটপাথ কম ; তাকে বাজারহাটেও যেতে হয় না । তাই ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়ােজন হয় না ।


৪. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির বাজার ও কেনাকাটা কে করত ?
উত্তরঃ বাড়ির বাজার ও কেনাকাটার কাজ মৃত্যুঞ্জয় নিজে কখনও করত না । সেই কাজ করত বাড়ির চাকর ও তার ছােটোভাই ।


৫. , “ একটু বসেই তাই উঠে গেল কলঘরে । ” — কলঘরে যাওয়ার কারণ কী ? 
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় কলঘরে উঠে যায় সকালে বাড়ি থেকে খেয়ে - আসা ভাজা , ডাল , তরকারি , মাছি , দই , ভাত সব খাবার বমি করে দেওয়ার জন্য ।


৬. “ ... নিখিল যখন খবর নিতে এল ...। ” — তখন মৃত্যুঞ্জয় কী করছিল ?
উত্তরঃ  নিখিল যখন মৃত্যুঞ্জয়ের খবর নিতে এল তখন মৃত্যুঞ্জয় কলঘর থেকে বমি করে ফিরে কাচের গ্লাসে জল খাচ্ছিল ।


৭. , “ নিখিল যখন খবর নিতে এল ...। ” — নিখিল কোথা থেকে , কার খ নিতে এসেছিল ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের সহকর্মী বন্ধু নিখিল পাশের কুঠুরি থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের খবর নিতে এসেছিল ।


৮. “ গ্লাসটা খালি করে নামিয়ে রেখে ” —মৃত্যুঞ্জয় কী করছিল ?
উত্তরঃ  গ্লাসটা খালি করে নামিয়ে রেখে মৃত্যুঞ্জয় শূন্যদৃষ্টিতে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে ছিল ।


৯. “ হয়তাে মৃদু একটু অবজ্ঞার সঙ্গে ভালােও বাসে । ” — কে , কাকে ভালােবাসে ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের অফিসের সহকর্মী বন্ধু নিখিল তাকে পছন্দও করে এবং মৃদু অবজ্ঞার সঙ্গে ভালােও বাসে ।


১০. মৃত্যুঞ্জয় নিখিলকে কখন বলেছিল “ মরে গেল ! না খেয়ে মরে গেল ! ” ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয়ের অস্বাভাবিক অবস্থা দেখে যখন নিখিল তাকে জিজ্ঞাসা করে , যে তার কী হয়েছে , তখনই সে কথাগুলি বলেছিল ।


১১. “ ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যুর মতাে সাধারণ সহজবােধ্য ব্যাপারটা ” — ফুটপাথের অনাহারে মৃত্যুকে সাধারণ , সহজবােধ্য বলা হয়েছে কেন ?
উত্তরঃ  ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পটি পঞ্চাশের দশকে মন্বন্তরের পটভূমিকায় রচিত হয়েছে বলেই লেখক ফুটপাথের অনাহার মৃত্যুর ঘটনাকে সাধারণ , সহজবােধ্য বলেছেন ।


১২. “ আনমনে অর্ধ - ভাষণে যেন আর্তনাদ করে উঠল মৃত্যুঞ্জয় । ” আর্তনাদটা কী ছিল ?
উত্তরঃ  নিখিল যখন সতর্কভাবে মৃত্যুঞ্জয়কে প্রশ্ন করল যে তার কী হয়েছে , তখন সে “ মরে গেল ! না খেয়ে মনে গেল ! ” বলে আর্তনাদ করে উঠেছিল ।


১৩. “ ... মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল । ” — মৃত্যুঞ্জয়ের অসুস্থতার কারণ কী ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয় একদিন অফিস যাওয়ার পথে ফুটপাথে অনাহার - মৃত্যুর মতাে এক বীভৎস দৃশ্য দেখে ফেলে । সেটাই তার অসুস্থতার কারণ ছিল ।


১৪. “ অথচ নিখিল প্রশ্ন করলে সে জবাবে বলল অন্য কথা । ” — কোন্ কথা ?
উত্তরঃ  নিখিল প্রশ্ন করলে মৃত্যুঞ্জয় উত্তরে পালটা প্রশ্ন করে যে , সে বেঁচে থাকতে লােকটা যে না খেয়ে মরে গেল , তার সেই অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী ।


১৫. নিজের চোখে অনাহারে মৃত্যু দেখার আগে মৃত্যুওয়ায় সেই ব্যাপারে কীভাবে জেনেছিল ?
উত্তরঃ  নিজের চোখে অনাহারে মৃত্যু দেখার আগে মৃত্যুঞ্জয় শুধু খবরের কাগজ পড়ে আর লােকের মুখে শুনেই সেই ব্যাপারে জেনেছিল ।


১৬. মৃত্যুঞ্জয়দের বাড়ি কেমন জায়গায় অবস্থিত ছিল ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ি ছিল শহরের এক নিরিবিলি পাড়ায় , যেখানে ফুটপাথও বেশি ছিল না ।


১৭. মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে কীভাবে অফিসে যেত ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু - পা হেঁটে রাস্তায় গিয়ে ট্রামে উঠত এবং ট্রাম থেকে প্রায় অফিসের দরজায় নামত ।


১৮. , মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের শরীরে মনে কী হয় ?
উত্তরঃ  মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক বেদনাবােধের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক কষ্টবােধও চলতে থাকে ।


১৯. , অনাহারে মৃত্যু দেখার দিন অফিসে পৌঁছে মৃত্যুঞ্জয় কী করেছিল ?
উত্তরঃ  অনাহারে মৃত্যু দেখার দিন শারীরিক ও মানসিকভাবে বিদ্ধস্ত

মৃত্যুঞ্জয় অফিসে পৌছে বাড়ি থেকে খেয়ে আসা খাবারের সমস্তটাই

বমি করে দিয়েছিল ।


২০. “ তখন সে রীতিমতাে কাবু হয়ে পড়েছে । ” — উদ্দিষ্ট ব্যক্তির কাবু হয়ে পড়ার কারণ কী ?
উত্তরঃ  ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র মৃত্যুঞ্জয় ফুটপাথে একদিন । অনাহার - মৃত্যু দেখার পর অফিসে গিয়ে রীতিমতাে কাবু হয়ে পড়েছিল ।


২১. নিখিল অবসরজীবনটা কীভাবে কাটাতে চায় ?
উত্তরঃ  নিখিল বই পড়ে এবং নিজস্ব একটা চিন্তাজগৎ গড়ে তুলে তার অবসরজীবনটা কাটাতে চায় ।


২২. নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের থেকে কত টাকা বেশি মাইনে পায় এবং কেন ?
উত্তরঃ  নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় একটি বাড়তি দায়িত্ব পালনের জন্য নিখিলের থেকে পঞ্চাশ টাকা বেশি মাইনে পায় ।


২৩. নিখিলের চেহারা এবং প্রকৃতি কেমন ছিল ?
উত্তরঃ  নিখিলের চেহারা ছিল রােগা । প্রকৃতিগত দিক থেকে সে ছিল তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন এবং একটু অলস ।


২৪. , “ সংসারে তার নাকি মন নেই । ” —তার মন কীসে ছিল ?
উত্তরঃ  নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের দুবছর আগে বিয়ে করলেও সংসারে তার মন ছিল না বরং তার মন বইপত্র এবং চিন্তাজগতেই ডুবে থাকত ।


২৫. মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নিখিলের ব্যবহার কেমন ছিল ?
উত্তরঃ  আদর্শবাদী মৃত্যুঞ্জয়কে নিখিল পছন্দ করত । মৃদু অবজ্ঞার সঙ্গে তাকে ভালােও বাসত । মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নিখিল ছিল সম্পূর্ণ সহানুভূতিশীল ।


২৬. মৃত্যুঞ্জয় দুর্বলচিত্ত ভাবপ্রবণ আদর্শবাদী হলেও কীভাবে সে নিখিলের কাছে ‘ অবজ্ঞেয় ’ হত ?
উত্তরঃ  দুটো খোঁচা দিয়ে তাকে উত্ত্যক্ত করলেই মৃত্যুঞ্জয়ের মনের ভেতরকার সব অন্ধকার বেরিয়ে আসত এবং সে নিখিলের কাছে অবজ্ঞেয় হত ।


২৭. বাড়ি থেকে বেরিয়ে কত পা হেঁটে মৃত্যুঞ্জয়কে ট্রামে উঠতে হত ?
উত্তরঃ  মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ' কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে মৃত্যুঞ্জয়কে বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু - পা হেঁটে ট্রামে উঠতে হত ।


২৮. মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে কী কী খেয়ে এসেছিল ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে ভাজা , ডাল , তরকারি , মাছ , দই আর ভাত খেয়ে এসেছিল ।


২৯. , মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক ক্রিয়া - প্রতিক্রিয়া কেমন ছিল ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক ক্রিয়া - প্রতিক্রিয়া মােটেও শ্লথ বা নিস্তেজ ছিল না , শক্তির একটা উৎস ছিল তার মধ্যে ।


৩০ , “ ... এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী ? ” — অপরাধটি কী ছিল ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয় পেটভরে খেয়ে বেঁচে আছে , আর একটা লােক না খেতে পেয়ে মরে গেল । এই ভাবনা মৃত্যুঞ্জয়ের মনে অপরাধবােধ জাগিয়ে তুলেছে বলেই সে এমন উক্তি করেছে ।


৩১. “ ... আজ চোখে পড়ল প্রথম । ” কার চোখে কী প্রথম ধরা পড়ল ? ‘
উত্তরঃ  কে বাঁচায় , কে বাঁচে গল্পে মৃত্যুঞ্জয়ের চোখে প্রথম ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য ব্রা পড়ল ।


৩২. , “ কী হল হে তােমার ? ” — কে , কাকে এ কথা বলেছিল ?
উত্তরঃ  মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে মৃত্যুঞ্জয়ের বমি করা ও শরীর খারাপ দেখে সহকর্মী নিখিল তাকে এ কথা বলেছিল ।


৩৩. “ শত ধিক্‌ আমাকে । ” — কেন এমন কথা বলা হয়েছে ? 
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল কারণ দেশের লােকের অনাহারজনিত মৃত্যুর কথা জেনেশুনেও সে চারবেলা পেটপুরে খেয়েছে ।


৩৪. , ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ' গল্পটি প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয় ?
উত্তরঃ  ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পটি ১৩৫০ বঙ্গাব্দে প্রথম সারদাকুমার দাস সম্পাদিত ভৈরব পত্রিকার প্রথম শারদসংখ্যায় প্রকাশিত হয় ।


৩৫. “ এতদিন শুধু শুনে আর পড়ে এসেছিল ...। ” কার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  এখানে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পের মৃত্যুঞ্জয়ের কথা বলা হয়েছে ।


৩৬. “ বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু’পা হেঁটেই সে ট্রামে ওঠে , ” — যার কথা বলা হয়েছে সে ট্রাম থেকে কোথায় নামে ?
উত্তরঃ  প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশে উদ্দিষ্ট মৃত্যুঞ্জয় ট্রাম থেকে অফিসের দরজার কাছে গিয়ে নামে ।


৩৭. , “ বাড়িটাও তার শহরের এমন এক নিরিবিলি অঞ্চলে যে ...। ” — এর ফলে তার কী সুবিধা বা অসুবিধা হয়েছিল ?
উত্তরঃ  ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ' গল্পের মুখ্য চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের নিরিবিলি এবং ফুটপাথহীন অঞ্চলে হওয়ায় এর আগে ফুটপাথের অনাহার মৃত্যু তার চোখে পড়েনি ।


৩৮. “ মৃদু ঈর্ষার সঙ্গেই সে তখন ভাবে যে ...। " — কখন ভাবে ?
উত্তরঃ  নিখিল মাঝেমধ্যে যখন মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক শক্তির কাছে কাবু হয়ে পড়ে , তখনই সে মৃদু ঈর্ষার সঙ্গে ভাবে ।


৩৯. “ মৃদু ঈর্ষার সঙ্গেই সে তখন ভাবে যে ...। ” — কী ভাবে ?
উত্তরঃ  মৃদু ঈর্ষার সঙ্গে তখন নিখিল ভাবে যে , সে যদি নিখিল না হয়ে মৃত্যুঞ্জয় ইত , তাহলে খারাপ হত না ।


৪০. “ মৃত্যুঞ্জয়ের রকম দেখেই নিখিল অনুমান করতে পারল ...। ” — নিখিল কী অনুমান করতে পারল ?
উত্তরঃ  নিখিল অনুমান করতে পারল যে , মৃত্যুঞ্জয় বড়াে একটা সংকটের মুখােমুখি হয়েছে এবং সেই সংকটের অর্থহীন কঠোরতায় সে শার্সিতে আটকে - পড়া মৌমাছির মতাে মাথা খুঁড়ছে ।


৪১. , “ মরে গেল ! না খেয়ে মরে গেল ! ” এই কথাটা মৃত্যুঞ্জয় নিখিলকে কীভাবে বলেছিল ?
উত্তরঃ  প্রশ্নোধৃত কথাটি মৃত্যুঞ্জয় অন্যমনস্কভাবে , অস্ফুটবাক্যে আর্তনাদের মতাে করে নিখিলকে বলেছিল ।


৪২. “ আরও কয়েকটা প্রশ্ন করে নিখিলের মনে হল ...। ” কী মনে হয়েছিল নিখিলের ?
উত্তরঃ   মৃত্যুঞ্জয়কে আরও কয়েকটি প্রশ্ন করে নিখিলের মনে হয়েছিল যে , মৃত্যুঞ্জয়ের মনের ভেতরটা যেন সে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে ।


৪৩. , “ সেটা আশ্চর্য নয় । কোনটা আশ্চর্য নয় ?
উত্তরঃ  ফুটপাথের অনাহার - মৃত্যুর মতাে সাধারণ এবং সহজবােধ্য ব্যাপারটা যে মৃত্যুঞ্জয় ধারণায় আনতে পারছে না , নিখিলের কাছে তা আশ্চর্য নয় ।


৪৪. , নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি কোন্ কোন্ নেতিবাচক মনােভাব মৃদুভাবে পােষণ করত ?
উত্তরঃ  নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি অবজ্ঞা এবং ঈর্ষা — এই দুই নেতিবাচক মনােভাব মৃদুভাবে পােষণ করত ।


৪৫. ‘ আদর্শবাদ ’ - এর বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ' গল্পে কী বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ  ‘ আদর্শবাদ ' হল মানবসভ্যতার সবচেয়ে পুরােনাে এবং সবচেয়ে পচা ঐতিহ্য — গল্পটিতে আদর্শবাদ সম্বন্ধে এমন কথাই বলা হয়েছে ।


৪৬. কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে লেখক কীসের সম্বন্ধে বলেছেন যে , তা ‘ শ্লথ , নিস্তেজ নয় ’ ?
উত্তরঃ  ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে লেখক মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক ক্রিয়া - প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে বলেছেন যে , তা শ্লথ , নিস্তেজ নয় ।


৪৭. “ মৃত্যুঞ্জয়কে সেও খুব পছন্দ করে ” —মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করার কারণ কী ছিল ?
অথবা
নিখিল কেন মৃত্যুঞ্জয়কে ' হয়তাে মৃদু একটু অবজ্ঞার সঙ্গে ভালােও বাসে ?
উত্তরঃ  মৃত্যুঞ্জয় নিরীহ , শান্ত , সহজসরল এবং সৎ হওয়ার পাশাপাশি মানবসভ্যতার প্রাচীনতম পচা ঐতিহ্য আদর্শর্বাদের কল্পনা - তাপস বলে নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করত ।


No comments:

Post a Comment