Class 7th Bangla Maku Part-2 Questions And Answers | ক্লাস সেভেন বাংলা মাকু - লীলা মজুমদার প্রশ্ন উত্তর, সারসংক্ষেপ | মাকু - লীলা মজুমদার প্রশ্ন উত্তর সপ্তম শ্রেণীর বাংলা - Psycho Principal

Fresh Topics

Thursday, 19 December 2024

Class 7th Bangla Maku Part-2 Questions And Answers | ক্লাস সেভেন বাংলা মাকু - লীলা মজুমদার প্রশ্ন উত্তর, সারসংক্ষেপ | মাকু - লীলা মজুমদার প্রশ্ন উত্তর সপ্তম শ্রেণীর বাংলা

  

মাকু - লীলা মজুমদার
প্রশ্ন উত্তর 





সপ্তম শ্রেণীর বাংলা সাজেশন | সপ্তম শ্রেণীর বাংলা মাকু - লীলা মজুমদার প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস সেভেন বাংলা মাকু - লীলা মজুমদার গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর, সহায়িকা | Class 7 Bangla Maku Part-2 Important Questions And Answers | সপ্তম শ্রেণীর বাংলা গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | #Class7 Bangla Maku Part-2 Questions And Answers #Class 7th Bangla  Questions And Answers




পার্ট -2

Section-5


⬛  সারসংক্ষেপঃ 

কিছুক্ষণ ওরা গাছ-ঘরে লুকিয়ে থাকে। সেখানে সেই কালো পোশাকের লোকটাকেও দেখতে পায়। ওরা প্রথমে ভয় পেলেও পরে দেখে এই লোকটা সেই ঘড়িওয়ালা। এদিকে হোটেলওয়ালা বলে যে সং তার টিকিটের আধখানা রাখতে দিয়েছিল, সেটা সে হারিয়ে ফেলেছে। টিয়া তাকে খুঁজে দেবার আশ্বাস দেয়। ঘড়িওয়ালা দুঃখ করে বলে সে সতেরো বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে মাকুকে বানিয়েছিল। কিন্তু সেই মাকুর আবদারের ভয়েতে তাকে এখন পালাতে হচ্ছে। সে মাকুর উপর ভয়ানক রেগে যায়। বলে মাকুকে সামনে পেলে সে স্ক্রু-ড্রাইভার দিয়ে তাকে খুলে ফেলবে। আর পুলিশের কাছে নিয়ে যাবে। টিয়া আর সোনা ঠিক করে যে তারা মাকুকে একটা বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে আপাতত আটকে রাখবে। তারা জঙ্গলে গিয়ে সেইমতো ব্যবস্থা করে। কিন্তু সেই ফাঁদে পড়ে যায় একজন পেয়াদা।


⬛অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1


১. ঘড়িওয়ালা সম্পর্কে হোটেলওয়ালার কে হয় ?

উঃ। ঘড়িওয়ালা সম্পর্কে হোটেলওয়ালার ভাই হয়। 


২. হোটেলওয়ালা কী হারিয়ে ফেলেছে?

উঃ। হোটেলওয়ালা সং-এর টিকিটের আধখানা হারিয়ে ফেলেছে। 


৩. মাকুকে বানাতে ঘড়িওয়ালার কতদিন সময় লেগেছিল ?

উঃ। ঘড়িওয়ালা প্রায় সতেরো বছর ধরে মাকুকে বানিয়েছিল।


৪. পেয়াদা কাদেরকে খুঁজছিল ?

উঃ। জঙ্গলে যারা থাকে তাদের পেয়াদা খুঁজছিল।


৫. পেয়াদা সোনাদের ধরতে গিয়ে কোথায় পড়ে গেল ? 

উঃ। পেয়াদা সোনাদের ধরতে গিয়ে ফাঁদপাতা গর্তে পড়ে গেল।


৬. গেছো ঘরের দেয়াল ঘেঁসে সোনা টিয়া কাকে দেখেছিল ? 

উঃ। সোনা টিয়া দেখেছিল গেছো ঘরের দেয়াল ঘেঁসে একপাশে কালো চাদর মুড়ি দিয়ে কে যেন শুয়ে আছে।


৭. ঘড়িওয়ালার কী ফুরিয়ে গিয়েছিল? তাই সে কী করতে পারবে না?

উঃ। ঘড়িওয়ালার পয়সাকড়ি ও বিদ্যাবুদ্ধি ফুরিয়ে গিয়েছিল। তাই মাকুর জন্য কান্নার কল সে তৈরি করতে পারবে না। 


৮. মাকু এখন কীভাবে ইচ্ছামতো চলে?

উঃ। ঘড়িওয়ালা যেভাবে মাকুকে বানিয়েছিল সে সেভাবে নেই। তার কলের মধ্যে কী যেন এক অন্য শক্তি গজিয়েছে। তার ফলে মাকু নিজের ইচ্ছেমতো চলে। 


৯. পেয়াদাকে দেখে সোনা ও টিয়া দৌড় দিল কেন ?

উঃ। পেয়াদা ঘড়িওলা, মাকু ও সার্কাসের লোকজনদের ধরতে এসেছে ভেবে সোনা-টিয়া দৌড় দিয়েছিল।


১০. সোনা কাকে কোথায় ফেলে দেবে বলেছিল? 

উঃ। সোনা মাকুকে বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে দেবে বলেছিল।



⬛ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -2/3

১. ঘড়িওয়ালার মাকুকে বানাবার একটা সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।

উঃ। ঘড়িওয়ালা প্রায় সতেরো বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে মাকুকে বানিয়েছে। বাড়িঘর ছেড়ে সে ঘড়ির কারখানায় পড়ে থাকত। ম্যানেজার তাকে তাদের নীচে শুতে দিত, আর ছাইপাঁশ খেতে দিত। সে রাত জেগে জেগে গুদাম থেকে সব বিলিতি ঘড়ির কলকবজা খুলে নিয়ে মাকুকে বানিয়েছে।


২. জঙ্গলের পাতা ফাঁদগুলি কেমন তার বিবরণ দাও।

উঃ। জঙ্গলে ফাঁদ পাতার কয়েকটি পুরোনো গর্ত আছে। সেইগুলি বাঘ ধরার ফাঁদ না শুয়োর ধরার তা বলা যায়।না। ফাঁদগুলি বহুদিনের পুরোনো। মাটিতে দু-মানুষ গভীর গর্ত, তার উপরটা লতাপাতাতে ঢেকে গিয়ে বুজে গেছে। কিন্তু তার উপর একবার পা পড়লে লোকজন বা জন্তুজানোয়ার তার ভেতরে গিয়ে পড়বে। তাই সেখানে ফাঁদ পাতা আছে। হোটেলওয়ালা সেখানে একটা বাঁশের খুঁটি পুঁতে রেখেছে যাতে লোকজন দেখতে পেয়ে সাবধান হয়।


৩. সোনা কেন বাঁশের খুঁটি উপড়ে দিয়েছিল?

উঃ। সোনা এদিক ওদিক দেখে বড়ো ফাঁদের কিনারা থেকে বাঁশের খুঁটি উপড়ে ফেলেছিল। কারণ সে চেয়েছিল। ফাদের মধ্যে মাকুকে ফেলে দিতে, যাতে কেউ সোনা টিয়া দেখিয়ে না দিলে মাকুকে কেউ খুঁজে না পায়। 


৪. ঘড়িওয়ালার নামে হুলিয়া বেরিয়েছিল কেন? এর জন্য হোটেলওয়ালা তাকে কী বলেছিল ?

উঃ। মাকুর শরীরে যে সব বিলিতি কলকব্জা লাগানো তার দাম পাঁচ হাজার টাকা। সেই টাকার জন্য ঘড়িওয়ালার ।



Section-6


⬛  সারসংক্ষেপঃ 

পেয়াদা ফাঁদে পড়ে যাবার পর সোনা আর টিয়া সেখানে দাঁড়ায় না। ছুটতে ছুটাতে চলে আসে ঘাসের ময়দানে। আসার পথে একটা ছুঁচো আর ব্যাং দেখতে পায়। ঘাসের ময়দানে এসে দেখে সেখানে সবাই হোটেলওয়ালার জন্মদিনের পার্টির জন্য তৈরি হচ্ছে। কালো মেম জিজ্ঞেস করে যে তারা আজ পার্টিতে কী পরবে। সং এসে বলে যে মাকু তাকে টাকা দিয়েছিল তাদের জামা কিনে দেবার। সং সোনাদের জন্য কেনা জামা দেখায়। জামাগুলো তাদের খুব পছন্দ হয়। মেম তাদের চুল বাঁধার জন্য রেশমি ফিতে দেয়। তারা জানতে পারে যে জাদুকর পরিদের রানিকে নামাবে। তারা দেখে যে পরিদের রানির পোশাক, জামা, মুকুট ও অন্যান্য গয়না রোদে শুকোতে দেওয়া আছে। সেখানকার লোকজন সোনা-টিয়াকেও নাচতে বলে। ঠিক সেই সময় ঘোড়ার খেলা দেখানো লোকগুলি এসে সংকে ডেকে নিয়ে যায়।


⬛অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1

১. কোন বিষাক্ত সাপের কথা সোনা বলেছিল? 

উঃ। তক্ষক সাপের কথা সোনা বলেছিল। 


২. কে কাকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছিল?

উঃ। একটা ছুঁচো একটা ব্যাঙের ঠ্যাং ধরে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছিল।


 ৩. কে কাকে পোকা খাওয়াচ্ছিল?

উঃ। ওপরের ডালে বসে মা দাঁড়কাক নীচের ডালে বসা ছানা দাঁড়কাককে পোকা খাওয়াচ্ছিল।


৪. খেলা দেখানোর আগে জানোয়ারদের কী খাওয়াতে হয় ?

উঃ। খেলা দেখানোর আগে জানোয়ারদের ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়াতে হয়। 


৫. কে সোনাদের নতুন জামা কেনার পয়সা দিয়েছিল?

উঃ। মাকু সোনাদের নতুন জামা কেনার পয়সা দিয়েছিল।


৬. মেম সোনাদের কী উপহার দিয়েছিল? 

উঃ । মেম সোনাদের একটা করে রেশমি ফিতে উপহার দিয়েছিল।


 ৭. সার্কাসের দড়িতে কে কী নিয়ে নাচে? 

উঃ। সার্কাসের দড়িতে কালো মেম ছাতা নিয়ে নাচে।


৮. কে সোনা-টিয়ার জুতোয় পালিশ করে দিল?

উঃ। যে লোকটা ঘোড়ার খুরে পালিশ লাগাচ্ছিল সে সোনা-টিয়ার জুতো পালিশ করে চকচকে করে দিল। 


৯. কার পোশাক রোদে শুকোচ্ছিল? 

উঃ। রানির পোশাক রোদে শুকোচ্ছিল।


১০. টিয়া কেন খালি ছুটতে ছুটতে দাঁড়াতে চায় ? 

উঃ। টিয়া খালি বলে যে ওর পায়ে লেগেছে কি না, আয়োডিন  দিতে হবে কি না।


১১. জানোয়ারদের ভিটামিনের গুলি খাওয়াতে হয় কেন?

উঃ। ভিটামিনের গুলি না-খাওয়ালে জানোয়ারেরা রাতে খেলা দেখাতে পারবে না।


১২. মেম পার্টিতে কী ড্রেস পড়ে যাবে বলেছিল? 

উঃ। মেম পার্টিতে সোনালি ঘুণ্টি দেওয়া লাল গাউন পড়ে যাবে বলেছিল। 


১৩. সং সোনা-টিয়ার জন্য যে জামা কিনে এনেছিল, তা কেমন ছিল?

উঃ। সঙের কেনা জামাটির রং ছিল একটা গোলাপি আর একটা ফিকে বেগুনি। জামাটির তলায় কুচি দেওয়া আর গলায় ছোটো একটা করে রূপালি ফুলের মতো বোতাম দেওয়া।


⬛ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -2/3

১. ছুঁচো আর ব্যাঙের ঘটনাটি কী ঘটেছিল ?

উঃ। সোনা-টিয়া দেখল ছুঁচোর মতো দেখতে একটা প্রাণী একটা ব্যাঙের পা ধরে হিঁচড়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। একটা চিচি শব্দ হচ্ছে। টিয়া ছুঁচোটাকে তাড়িয়ে ব্যাংটাকে বাঁচায়।


২. কে ওষুধের কৌটো খুঁজছিল? কীভাবে তা পাওয়া গেল এবং কাদের তা খাওয়ানো হল ?

উঃ। সং ওষুধের শিশি খুঁজছিল। রুমাল বের করার জন্য সং যেই পকেটে হাত দিয়েছে তখনি পকেট থেকে সে সবুজ রংয়ের কৌটো খুঁজে পেল। ওষুধটি আর কিছুই নয়, সেটি ভিটামিন বড়ি। একটুকরো গুড়ের সঙ্গে একটি করে বড়ি জানোয়ারদের মুখে ফেলে দেওয়া হল। তাই খেয়ে তারা মাথা নাড়িয়ে লেজ দুলিয়ে আহ্লাদ করতে লাগল। 


৩. সে-দিন সার্কাসের জন্তুদের সাজের বিবরণ দাও ।

উঃ। জানোয়ারদের পায়ে পালিশ লাগানো হচ্ছে। প্রত্যেকে চান করেছে, গায়ে মাথায় বুরুশ করেছে। তাদের গলার ঘণ্টি আর কলার আজ সব ভালোভাবে পরিষ্কার করে ঝকঝকে করে দেওয়া হয়েছে।


৪. পরিদের রানির কী কী সাজ দেখা গিয়েছিল তার বিবরণ দাও।

উঃ। তারা দেখল পরিদের রানির পোশাক ঘাসের উপর শুকোতে দেওয়া আছে। সেই পোশাকের সর্বাঙ্গে ছোটো ছোটো রুপালি বুটি। পাশে রুপালি ডানা জোড়াও রয়েছে। তার পাশে কাগজের বাক্সে রানির মাথার তারা দেওয়া মুকুট, হাতের চাঁদ-বসানো রাজদণ্ড, গলার সীতাহার, হাতের তাগা, কানের ঝুমকো রাখা আছে। গয়নার সঙ্গে বসেছে রূপালি পাড় দেওয়া সাদা রেশমি রুমাল।


৫. বিকেলে সার্কাসে কী কী খেলা হবে? কোন্ খেলা কেন জমাতে হবে?

উঃ। সার্কাসে প্রথমে হবে দড়াবাজির খেলা। তারপর কুকুরদের খেলা শেষে জাদুর খেলা হবে। জাদুকর পরিদের রানিকে। নামাবে দড়াবাজির খেলা প্রথমেই জমাতে হবে। কারণ দড়াবাজির মতো খেলা হয় না, সে খেলা গোড়াতে না জমলে লোকে শেষ অবধি বসে থাকবে না।


Section-7

⬛ সারসংক্ষেপ ঃ 

মাকুর কথা মনে পড়াতে সোনা আর টিয়া আবার দৌড়ায়। এমন সময় তাদের পাশ দিয়ে প্রজাপতি উড়ে যায়। এত বড়ো প্রজাপতি তারা আগে দেখেনি। তারা সেই প্রজাপতির পেছনে দৌড়ায়। প্রজাপতি জালে আটকালে ওরা জাল ছাড়িয়ে দেয়। এদিকে সবাই মনমরা, জানোয়ারেরা জোলাপ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে, কে খেলা দেখাবে তার ঠিক নেই। তখন ঘড়িওয়ালা বলে মাকু থাকলে খেলা দেখাতে পারত। সবাই মাকুর খোঁজ করে। ঘড়িওয়ালা বলে সে কান্নার যন্ত্রের খোঁজ করবে বলে পালিয়ে গেছে। সোনা বলে যে সে মাকুকে কান্নার যন্ত্র দিতে পারবে। তখন সবাই মিলে মাকে খুঁজতে বেরোয়। তাকে পেলে আজ তাকে দিয়েই খেলা দেখানো হবে।


⬛অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1

১. সোনা-টিয়ার সামনে দিয়ে কী উড়ে যায়? 

উঃ। একটি বড়ো প্রজাপতি উড়ে যায়।


২. প্রজাপতির পা কীসে জড়িয়ে যায়?

উঃ। করমচা ডালের মধ্যে ঝোলানো বড়ো মাকড়সার মোটা জালে প্রজাপতির পা জড়িয়ে যায়।


৩. সং জানোয়ারদের কী খাইয়ে দিয়েছিল?

উঃ। সং জানোয়ারদের ভিটামিনের বদলে ভুল করে কড়া জোলাপ খাইয়ে দিয়েছিল।


৪. মাকু কোন বাজনা বাজাতে পারে? 

উঃ। মাকু কালের মানুষ হলেও ক্ল্যারিওনেট বাজাতে পারে। 


৫. মাকু কাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল? 

উঃ। মাকু পরিদের রানিকে বিয়ে করতে চেয়েছিল।


৬. কে মাকুকে কাঁদার কল দেবে বলল ? 

উঃ সোনা মাকুকে কাঁদার কল দেবে বলল। 


৭. সং কী করছে? 

উঃ। সং মনের দুঃখে বুক চাপড়াচ্ছে।


৮. কী খাওয়ার জন্য ঘড়িওয়ালা কেঁদে উঠেছিল ? 

উঃ। মায়ের হাতের মোচার ঘণ্ট খাওয়ার জন্য ঘড়িওয়ালা কেঁদে উঠেছিল। 


৯. কত লোক আগাম টিকিট কেটে রেখেছে? 

উঃ। তিন গাঁয়ের লোক খেলা দেখার জন্য আগাম টিকিট কেটে রেখেছে।


১০. সোনা বুক ফুলিয়ে কী কী জানার কথা বলেছিল ? 

উঃ। সোনা বুক ফুলিয়ে বলেছিল সে যোগ-বিয়োগ, ছোটো নদী, দিনরাত এইসব জানে। 


১১. পেয়াদা আসতে পারবে না কেন? 

উ। পেয়াদা এখন বাঘের গর্ভের ফাঁদে পড়ে চেঁচাচ্ছে, তাই সে আসতে পারবে না।


১২. বাঘের ফাঁদের গর্ত থেকে কীসের আওয়াজ আসছিল? 

উঃ। বাঘের ফাঁদের গর্ত থেকে চেঁচামেচির আওয়াজ আসছিল।


১৩. দুটো করমচা গাছের মাঝখানে কী ছিল? 

উঃ । দুটো করমচা গাছের মাঝখানে মাকড়সার জাল ছিল। 


১৪. কতক্ষণ বাদে জানোয়ারদের খেলা দেখাবার কথা ? 

উঃ । পাঁচ ঘণ্টা বাদে জানোয়ারদের খেলা দেখানোর কথা। 


১৫. সবাই মাকুকে খুঁজতে গেলে, হোটেলওয়ালা কী খোঁজে ?

উঃ। সবাই মাকুকে খুঁজতে গেলে হোটেলওয়ালা টিকিটের আধখানা খুঁজতে থাকে।


⬛ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -2/3

১. সোনা-টিয়ার দেখা প্রজাপতিটি কেমন ছিল ?

উঃ। সোনা-টিয়ার নাকের সামনে দিয়ে প্রকাণ্ড বড়ো একটি প্রজাপতি উড়ে যায়। প্রজাপতিটি আকারে সোনার দুটো হাতের তেলো পাশাপাশি জুড়লে যত বড়ো হয় তার চেয়েও বড়ো। তার গায়ে নীল, সবুজ, সাদা-কালো বর্ডার দেওয়া রঙের বাহার। আর লাল সুতো আঁকা রামধনু রঙের চোখ বসানো।


 ২. প্রজাপতির পিছনে সোনা-টিয়ার দৌড়োনোর ঘটনাটি বলো।

উঃ। সোনা-টিয়া একটা প্রজাপতি দেখতে পায়। সেটি এত বড়ো যে সোনার দুটো হাতের তেলো পাশাপাশি জুড়েও অত বড়ো হবে না। তার গায়ে নানা রং। প্রজাপতি একবার গাছের গোড়ায় ডুইচাপা ফুলে বসে মধু খায় আবার উড়ে পালায়। আবার উঁচুতে বসে নীচে ওড়ে, রোদে বসে ডানা কাঁপায় আর তাদের সাড়া পেলেই উড়ে যায়। তারপর একসময় মাকড়সার জালে পা ঝড়িয়ে যায়। সোনা জাল ছিঁড়ে দিয়ে প্রজাপতিকে উড়িয়ে দেয়।


৩. আম্মা প্রজাপতিদের সম্বন্ধে কী বলেছেন?

উঃ। আম্মা বলেছেন প্রজাপতিদের ডানার রঙের গুঁড়ো হাতে লেগে গেলে প্রজাপতিরা আর উড়তে পারে না, মাটিতে পড়ে যায়। তারপর কাকেরা ওদের ঠোকরায়। মাকড়সারা চুষে খেয়ে ফেলে। এতে প্রজাপতিরা মরে যায়।


৪. হোটেলের মালিক জাদুকরকে নষ্টের গোড়া বলেছিল কেন? 

উঃ। জাদুকরের দেখানো পরির রানির খেলা দেখেই মাকু পরিদের রানিকে বিয়ে করতে চায়। তখন সবাই তাকে বলে যে সে কলের পুতুল হাসতে কাঁদতে পারে না, তার আবার বিয়ে হবে কীভাবে? তখন মাকু ঘড়িওয়ালার কাছে কাদার কল চায়। এদিকে ঘড়িওয়ালার বিদ্যে ফুরিয়ে যাওয়ায় সে পালায়। তাই মাকু তাকে খুঁজতে গেছে। তাই মাকুর পালানোর জন্য জাদুকরই দায়ী। 


৫. মাকুর পালানোর কারণ জেনে জাদুকর কী বলেছিল?

উঃ। জাদুকর মাকুর পালানোর এই কারণ শুনে বললো যে এই সামান্য কারণে সে পালালো কেন? আগে জানলে মাকুর সঙ্গে রোজ পরিদের রানির বিয়ে দেওয়া হতো। কলের মানুষের সঙ্গে পরির রানির বিয়ে দেখতে রোজ প্রচুর লোক আসত, প্রচুর টাকা হতো। এর শুধু ঘড়িওয়ালা নয়, সার্কাস পার্টিরও ধার শোধ হয়ে যেতো।

No comments:

Post a Comment