Class 7th Swasthya o Sharir Shikkha Chapter-4 Kreta surakkha Questions And Answers | সপ্তম শ্রেণীর স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা চতুর্থ অধ্যায় ক্রেতা সুরক্ষা প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস সেভেন স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা ক্রেতা সুরক্ষা সহায়িকা - Psycho Principal

Fresh Topics

Thursday, 19 December 2024

Class 7th Swasthya o Sharir Shikkha Chapter-4 Kreta surakkha Questions And Answers | সপ্তম শ্রেণীর স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা চতুর্থ অধ্যায় ক্রেতা সুরক্ষা প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস সেভেন স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা ক্রেতা সুরক্ষা সহায়িকা

  

চতুর্থ অধ্যায় ক্রেতা সুরক্ষা 
প্রশ্ন উত্তর





সপ্তম শ্রেণীর স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা বিষয়ের একটি বিশেষ গুরুত্ব পূর্ণ অধ্যায় হলো, "ক্রেতা সুরক্ষা" এই অধ্যায়ের কিছু বিশেষ বিশেষ প্রশ্ন উত্তর করা হয়েছে এই পোস্টটিতে ।


⬛ সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1

1. ভারতের জাতীয় উপভোক্তা দিবস কোনটি ?

(ক) ২৪ ডিসেম্বর (খ) ২৮ ডিসেম্বর (গ) ২৪ নভেম্বর (ঘ) ২৪ অক্টোবর। 

উঃ। (ক) ২৪ ডিসেম্বর।

 

2. বেবিফুডের প্যাকেটে বা টিনে কী চিহ্ন থাকবে?

(ক) ISI (খ) হলমার্ক (গ) সিল্ক মার্ক (ঘ) এন. এ. বি. এইচ। 

উঃ। (ক) ISI


3.কেবলমাত্র ক্রেতা-বিক্রেতার বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য গঠিত আদালতের নাম কী ?

(ক) পৌরসভা (খ) গ্রাম পঞ্চায়েত (গ) ক্রেতা আদালত (ঘ) বিধানসভা। 

উঃ। (গ) ক্রেতা আদালত


4. সোনার গয়নার গুণমানের নির্দেশক কী ?

(ক) আগমার্ক (খ) হলমার্ক (গ) উলমার্ক (ঘ) সিল্ক মার্ক। 

উঃ । (খ) হলমার্ক। 


5.আপেলের উপর কী ভেজাল স্প্রে করা হয়?

(ক) হলুদ (খ) সিসা (গ) আর্সেনিক (ঘ) ইউরিয়া। 

উঃ। (ঘ) ইউরিয়া ।


⬛ দু-এক কথায় উত্তর দাও  : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1

1. কত সালে উপভোক্তা সুরক্ষা আইন চালু হয়? 

উঃ । ১৯৮৬ সালে উপভোক্তা সুরক্ষা আইন চালু হয়।


2. কোন্ দিনটিকে ভারতবর্ষে 'জাতীয় উপভোক্তা দিবস' হিসাবে পালন করা হয়? 

উঃ। ২৪ ডিসেম্বর দিনটিকে। 


3.বেবিফুডের প্যাকেটে বা টিনে কী ঘোষণা করতে হবে? 

উঃ। ‘মাতৃদুগ্ধই শিশুর পক্ষে শ্রেষ্ঠ'—এই ঘোষণা করতে হবে।


4. ক্রেতা আদালত কাকে বলে?

উঃ। ক্রেতা-বিক্রেতার বিরোধ নিষ্পত্তির জন্যে গঠিত এই আদালতগুলিকে বলে 'কনজিউমার ফোরাম' বা ক্রেতা আদালত। 


5.মুড়িতে মিশ্রিত ভেজাল দ্রব্যের নাম কী? 

উঃ। ইউরিয়া। 



⬛অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1

১. উপভোক্তা কারা ?

উঃ। সারা দুনিয়ায় আর্থিক লেনদেনের তিন ভাগের দুই ভাগ জোগান দেয় উপভোক্তারা, অথচ সেই উপভোক্তাদের মতামত কোনো গুরুত্বই পায় না। 'প্রকৃত অর্থে সবাই উপভোক্তা'। অর্থনৈতিক বাজারে উপভোক্তারাই সব থেকে গরিষ্ঠ।


২. কবে উপভোক্তা আইন ভারতবর্ষে চালু হয় ?

উঃ। ১৯৮৬ সালের ২৪ ডিসেম্বর ভারতবর্ষে উপভোক্তা সুরক্ষা আইন চালু করা হয়।


৩. বেবিফুডের প্যাকেট বা টিনের গায়ে কোন্ চিহ্ন ও কী লেখা থাকতে হবে।

উঃ। বেবিফুড অবশ্যই ISI চিহ্নযুক্ত হতে হবে এবং তার প্যাকেট বা টিনের গায়ে 'মাতৃদুগ্ধই শিশুর পক্ষে শ্রেষ্ঠ এই মর্মে ঘোষণা থাকতে হবে।


৪. কোন্ খাদ্যলবণ বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আছে এবং কেন?

উঃ। খাদ্যলবণ আয়োডিনযুক্ত না হলে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই আয়োডিনযুক্ত নয়, এমন খাদ্যলবণ বিক্রি করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।


৫. ওষুধ কীভাবে বিক্রি করতে হবে? 

উঃ। রসিদ ছাড়া ওষুধ বিক্রি করা যাবে না। ওষুধে প্যাকেটের গায়ে সেটি কোন তারিখের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে অবশ্যই তার উল্লেখ থাকতে হবে।


৬. মেডিকেল প্রেসক্রিপশনে কী কী থাকতে হবে?

উঃ। মেডিকেল প্রেসক্রিপশনে চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং প্রাথমিক নির্ণয় (Provisional diagnosis) উল্লেখ থাকতে হবে। চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশনে ওষুধের ব্র্যান্ড নাম ও জেনেরিক নাম, দুটোই লিখতে হবে।


⬛ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -2/3

১. আইন প্রবর্তন হওয়ার দীর্ঘদিন পরেও এ দেশে উপভোক্তাদের স্বার্থ সুরক্ষিত নয় এর কারণ কী ? 

উঃ। • অধিকার সম্পর্কে উপভোক্তাদের অজ্ঞতা। • অধিকাংশ উপভোক্তাই সংগঠিত নন। • অধিকাংশ উপভোক্তাই নিজেদের অধিকার প্রয়োগে উদ্যোগী হন না। • কোথায় এবং কীভাবে প্রতিকার পাওয়া যাবে তা অধিকাংশ উপভোক্তাই জানেন না।


২. উপভোক্তা সুরক্ষা আইনে উপভোক্তাদের কী কী সুবিধা দেওয়া আছে?

উঃ। উপভোক্তা সুরক্ষা আইন (C.P. Act, 1986) এ উপভোক্তাদের ছয় দফা অধিকার দেওয়া হয়েছে। উপভোক্তা বিরোধ সংক্রান্ত অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য নির্দিষ্ট ফোরাম তৈরি করা হয়েছে। তবে এই আইনের সুবিধা কেবলমাত্র সেই সব ক্রেতারাই পাবেন যারা ব্যবহারের জন্য কেনাকাটা করবেন। ব্যব্যসার জন্য কেনাকাটা করলে এই আইনের সুবিধা পাবেন না। অবশ্য স্বনিযুক্তির মাধ্যমে শুধুমাত্র জীবিকার্জনের স্বার্থে ব্যবসার জন্য কেনাকাটা করলেও এই আইনের সুবিধা পাওয়া যাবে।


৩. আইনে উপভোক্তাদের কটি অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং কী কী?

উঃ। উপভোক্তা মনোনীত ব্যবহারকারী বা সুবিধাভোগীরাও উপভোক্তা হিসেবে বিবেচিত হবেন। আইনে উপভোক্তাদের ছটি অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে— (i) জীবন ও সম্পত্তির পক্ষে বিপজ্জনক এমন জিনিস বা পরিসেবা বিপণনের বিরুদ্ধে নিরাপত্তার অধিকার। (ii) জিনিস বা পরিসেবার গুণমাণ, পরিমাণ, শুদ্ধতা কার্যকারিতা, দাম ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য লাভের অধিকার। (iii) বাছাইয়ের অধিকার। (iv) শুনানির অধিকার। (v) প্রতিকার লাভের অধিকার। (vi) উপভোক্তা শিক্ষার অধিকার।


৪. কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রায়ই আমরা ঠকে যাই। কীভাবে?

উঃ। জিনিস কেনার বা পরিসেবা নেওয়ার সময় আমাদের প্রত্যাশা থাকে—

• সঠিক পরিমাণ (মাপ, ওজন, সংখ্যা বা আয়তন)।

 • সঠিক দাম। • সঠিক গুণমান।

• নিরাপত্তা কেনা জিনিস বা পরিসেবা ব্যবহার করে যেন আমাদের জীবন বা স্বাস্থ্যের ক্ষতি কিংবা আমাদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়। এই সব ক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি বা ঘাটতি হলেই ক্রেতা ঠকে যান। ক্রেতা যাতে ঠকে না যান বা ঠকে গেলেও যাতে সহজে এবং দ্রুত প্রতিকার পান তার জন্য সরকার বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। তাকেই বলে ক্রেতা সুরক্ষা।


৫. খাদ্যের নিরাপত্তা আইন কী ?

উঃ। খাদ্যে ভেজাল রোধ করার উদ্দেশ্যে ভারত সরকার প্রথমে The Prevention of Food Adulteration Act, 1954 এবং পরে এর পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিত সংস্করণ The Food Safey and Standards Act, 2006 আইন প্রণয়ন করে। এই আইনে মানুষের শারীরিক সুরক্ষার উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে এবং খাদ্যদ্রব্য বিপণনের উপর নানান নিয়ন্ত্রণ এবং নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যাতে ভেজাল খাবার বিক্রি নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং প্রয়োজনে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া যায়। যেমন—খাদ্যবস্তুর প্যাকেটে তার পুষ্টিগুণ এবং সেটি কোন তারিখের মধ্যে ব্যবহার করলে সব থেকে ব্যবহারোপযোগী থাকবে, তা লেখা থাকতে হবে।


৬. পশ্চিমবঙ্গ সরকার উপভোক্তাদের জন্য কোন্ বিশেষ ব্যবস্থা করেছেন? এই ব্যবস্থার সুবিধা গুলি কী কী ?

উঃ। উপভোক্তারা যদি চান, তবে প্রথমেই ক্রেতা আদালতে অভিযোগ না করে মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিরোধ মীমাংসার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উপভোক্তা বিষয়ক বিভাগের অফিসে আবেদন জানাতে পারেন। সেক্ষেত্রে উপভোক্তা বিষয়ক বিভাগের আধিকারিকেরা ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়পক্ষকে ডেকে আলোচনার মাধ্যমে বিরোধ মীমাংসা করার চেষ্টা করেন। অনেক ক্ষেত্রেই অত্যন্ত দ্রুত এই মীমাংসা হয়ে যায়। এই ব্যবস্থার সবচেয়ে বড়ো সুবিধা হল, পুরো প্রক্রিয়াটাই সম্পূর্ণ নিখরচায়। অর্থাৎ আপোস মীমাংসার আবেদন করার জন্যে কোনো ফি লাগে না।


৭. উপভোক্তাদের অবশ্য করণীয়গুলি কী কী ?

উঃ। • ভেজাল দ্রব্য, খাদ্যে অননুমোদিত রং ব্যবহার প্রভৃতির খারাপ প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে নিজে সচেতন হবেন এবং অন্যান্যদের অতি অবশ্যই সচেতন করতে হবে। • বহু মিষ্টান্ন প্রস্তুতকারী ও বিপণনকারী, সবজিওয়ালা, মৎস্যবিক্রেতা এবং খাদ্য প্রস্তুতকারী ও বিপণনকারী গণ নিজেরাই জানেন না তাঁদের ব্যবহৃত অননুমোদিত রং বা রাসায়নিক স্বাস্থ্যের পক্ষে কতটা ক্ষতিকারক। তাঁদের সচেতন করতে হবে, যাতে ওইরূপ দ্রব্য বা রং ব্যবহারে তাঁরা বিরত থাকেন। • ক্ষতিকারক দ্রব্য বা রং-এর ব্যবহারের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে এবং প্রয়োজনে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তি, সমাজসেবী, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্য নিতে হবে।


⬛ রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর:তিটা প্রশ্নের মান -5/7

১. ক্রেতারা যাতে সঠিক দামে সঠিক পরিমাণ জিনিস পান তার জন্য সরকার কী কী ব্যবস্থা নিয়েছেন ? 

উঃ ক্রেতাদের সুরক্ষার জন্য সরকার বেশ কয়েকটি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। এগুলি হল— । 

(i) বাটখারা ও ওজন যন্ত্র : বাটখারা ও ওজনযন্ত্রগুলিতে বৈধ পরিমাপ দপ্তরের ছাপ থাকা বাধ্যতামূলক,যা দেখে বোঝা যাবে যে বাটখারা ও ওজনযন্ত্রগুলি সঠিক। 

(ii) কাপড় মাপার ধাতুর দণ্ড : কাপড় ইত্যাদি মেপে দেওয়ার দণ্ডটি ধাতুর এবং দণ্ডের দুই প্রান্তে বৈধ পরিমাপ দপ্তরের ছাপ থাকা বাধ্যতামূলক, যা দেখে বোঝা যাবে যে দণ্ডটি সঠিক।

(iii) তরল পদার্থ পরিমাপ : কেরোসিন তেল-সহ আয়তনে বিক্রয়যোগ্য যে কোনো তরল পদার্থ মেপে দেওয়ার পরিমাপক পাত্রের নির্দিষ্ট স্থানে বৈধ পরিমাপ দপ্তরের ছাপ থাকা বাধ্যতামূলক, যা দেখে বোঝা যাবে যে পাত্রটি সঠিক। 

(iv) মোড়কবন্দি জিনিস : মোড়কবন্দি (প্যাকেজড) করে যে-সমস্ত জিনিস বিক্রি হয়, তার গায়ে জিনিসের নাম, পরিমাপ (মাপ, ওজন, সংখ্যা বা আয়তন), প্রস্তুতকারীর পুরো নাম ও ঠিকানা, তৈরি করার তারিখ, সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য এবং জিনিসে ত্রুটি থাকলে যার কাছে অভিযোগ জানাতে হবে, সেই অভিযোগ নিষ্পত্তিকারীর ঠিকানা লেখা থাকা বাধ্যতামূলক। মনে রাখতে হবে, প্যাকেটের গায়ে লেখা বিক্রয়মূল্যের চাইতে বেশি দাম নেওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। করেছেন তা চিহ্ন সহ লেখো।


২. ক্রেতাদের সঠিক গুণমানের জিনিস ও পরিষেবা দেবার জন্যে সরকার কী কী চিহ্ন বা লোগো প্রকাশ ?

উঃ। ক্রেতারা যাতে সঠিক গুণমানের জিনিস বা পরিসেবা পান তার জন্য সরকার বেশ কিছু জিনিসের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মানক (স্ট্যান্ডার্ড) নির্দিষ্ট করেছেন এবং লোগো বা চিহ্ন প্রকাশ করেছেন যেগুলি দেখে ওইসব জিনিস বা পরিসেবা কিনলে ক্রেতারা সঠিক গুণমানের জিনিস বা পরিসেবা পেতে পারেন।


৩. ক্রেতা আদালতে অভিযোগ জানানোর পদ্ধতিগুলি কী কী ?

উঃ ক্রেতা আদালতে কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি দ্বারা অভিযোগ জানানো যায় এই পদ্ধতিগুলি হল— । 

(i) সঠিক পদ্ধতিতে লিখিত ন্যূনতম তিনটি অভিযোগপত্র এবং যতজন অভিযুক্ত পক্ষ আছেন তার সমসংখ্যক অতিরিক্ত প্রতিলিপি সংশ্লিষ্ট ফোরামে জমা দিতে হবে।

(ii) অভিযোগপত্র জমা দেবার সময় অল্প কিছু ফি লাগে। দাবির পরিমাণের উপর এই ফি নির্ভর করে। 

(iii) তবে, দাবির পরিমাণ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হলে অন্ত্যোদয় অন্ন যোজনা কার্ডধারী শ্রেণিভুক্ত উপভোক্তার অভিযোগ দাখিল করতে কোনো ফি লাগে না।

(iv) যদি অভিযোগ সঠিক বলে বিবেচিত হয়, তবে ত্রুটিযুক্ত জিনিস মেরামত করা বা বদলে দেওয়া, সঠিক পরিসেবা নিশ্চিত করা, জিনিস বা পরিসেবার মূল্য ফেরত দেওয়া, এমনকি বিক্রেতা বা পরিসেবা প্রদানকারীর গাফিলতির জন্যে যদি উপভোক্তা ক্ষতিগ্রস্ত হন তবে সেক্ষেত্রে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণেরও আদেশ পাওয়া যেতে পারে।

No comments:

Post a Comment