West Bengal বোর্ডের দ্বাদশ শ্রেণির একটি গুরুত্ব পূর্ণ অধ্যায় হলো, অজিতেশ বন্দোপাধ্যায় রচিত "নানা রঙের দিন" এটি সাধারণত একটি নাটক। নিচের পোস্টটিতে সেই অধ্যায় থেকে কিছু গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হল। (SAQ)
দ্বাদশ শ্রেণির যেকোনো বিষয়ের অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর পেতে অনুসরণ করুন "psychoprincipal.com".
❐ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ)................................ Mark's- 1
১. নানা রঙের দিন ’ নাটকটি কোন্ বিদেশি নাটকের ছায়ায় রচিত ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকটি আন্তন চেখভের সােয়ান সং নাটকের ছায়া অবলম্বনে রচিত ।
২. নানা রঙের দিন’কত অঙ্কের নাটক ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ এক অঙ্কের নাটক ।
৩. নানা রঙের দিন ’ নাটকের প্রম্পটারের নাম কী ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকের প্রম্পটারের নাম কালীনাথ সেন ।
৪. নানা রঙের দিন ’ নাটকের প্রেক্ষাপট কোথায় ছিল ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকের প্রেক্ষাপট ছিল পেশাদারি থিয়েটারের একটি ফাকা মঞ ।
৫. নানা রঙের দিন ’ নাটকে মঞ্চসজ্জার কীরকম বর্ণনা দেওয়া আছে ? অথবা , নানা রঙের দিন’নাটকের প্রারম্ভে যে মঞ্জসজ্জার বিবরণ আছে , তা নিজের ভাষায় লেখাে ।
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকে অন্ধকার , ফাকা মঞ্চের পিছনের অংশে পূর্বে অভিনীত নাটকের অবশিষ্ট দৃশ্যপট , জিনিসপত্র , যন্ত্রপাতি , মাঝখানে একটা ওলটানাে টুল দেখানাে হয়েছে ।
৬. নানা রঙের দিন ’ নাটকের শুরুতে মঞ্চে কী ওলটানো ছিল ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকের শুরুতে মঞে একটি টুল ওলটানো ছিল ।
৭. নানা রঙের দিন ’ নাটকে দিলদারের পােশাক পরে কে প্রবেশ করেছিলেন ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকে দিলদারের পােশাক পরে মঞ্চে প্রবেশ করেছিলেন বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ।
৮. নানা রঙের দিন ’ নাটকের শুরুতে রজনীকান্তের হাতে কী ছিল ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকের শুরুতে রজনীকান্তের হাতে জ্বলন্ত মােমবাতি ছিল ।
৯. “ ... হল ফঁাকা , শাজাহান - জাহানারা সব পাত্রপাত্রী ভোর্ভে ... এসময়ে একমাত্র কাকে মঞ্চে দেখা গিয়েছিল ?
উত্তরঃ ফাঁকা হলে , অভিনয়ের পর যখন শাজাহান - জাহানারা - সহ সবাই চলে গিয়েছে তখন একমাত্র দিলদারকেই মঞ্চে দেখা গিয়েছিল ।
১০. রজনীবাবু কোথায় ঘুমিয়ে পড়েছিলেন ?
উত্তরঃ রজনীবাবু গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন ।
১১. “ এতক্ষণ পড়ে পড়ে গ্রিনরুমে নাক ডাকছিলুম । ” — গ্রিনরুমে নাক ডাকার কারণ কী ?
উত্তরঃ রজনীবাবু অভিনয়ের বেশ কিছুক্ষণ পরে অতিরিক্ত মদ্য পান করেছিলেন বলেই তিনি গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে পড়ে নাক ডাকছিলেন ।
১২. “ এত টানলে কি আর কাণ্ডজ্ঞান থাকে ? ” কীসের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকের প্রশ্নোধৃত অংশে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজের মদ্যপানের কথা বলেছেন ।
১৩.“ আরে , গেল কোথায় লােকটা ? ” — কোন্ লােকের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় অনূদিত নানা রঙের দিন ’ নাটকের উদ্ধৃতাংশে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় রামব্রিজের কথা বলেছেন ।
১৪. “ বাঃ বাঃ বুঢ়ঢ়া । আচ্ছাহি কিয়া । ” — কে কাকে মন্তব্যটি করেছেন ?
উত্তরঃ বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজেই নিজেকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্যটি করেছেন ।
১৫. “ বাঃ বাঃ বুঢ়টা । আচ্ছাহি কিয়া । ” — কী করার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ অভিনয় শেষে প্রচুর মদ্যপান করে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রিনরুমের চেয়ারে ঘুমে ঢলে পড়ার কথা বলা হয়েছে ।
১৬. “ কাল রাতেও ঠিক একই ব্যাপার । ” — কোন্ ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ এখানে আগের রাতে অভিনয়ের শেযে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের মদ্যপান করে গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে ।
১৭. “ তার দরুন আজ সন্ধেবেলা নগদ তিনটে টাকা বকশিশও দিলম ওকে । ” কাকে কী কারণে বকশিশ দেওয়া হয়েছিল ?
উত্তরঃ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় মদের ঘােরে সাজঘরে ঘুমিয়ে পড়লে তাঁকে ঘুম থেকে তুলে ট্যাক্সি ডেকে দেওয়ার জন্য রামব্রিজকে তিনি বকশিশ দিয়েছিলেন ।
১৮. “ আর তার ফল হল কী ? ” — কোন কাজের ফলের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ আগের রাতে রজনীবাবু মদ খেয়ে গ্রিনরুমে পড়ে থাকলে রামব্রিজ তাকে তুলে ট্যাক্সিতে করে বাড়ি পাঠিয়েছিল বলে সেদিন সন্ধ্যায় রজনীবাবু যে তাকে তিন টাকা বকশিশ দিয়েছিলেন , তার ফলোর কথাই এখানে বলা হয়েছে ।
১৯. “ আর তার ফল হল কী ? " — তার কী ফল হয়েছিল ?
উত্তরঃ সন্ধ্যায় রজনীবাবুর দেওয়া তিন টাকা বকশিশে রামব্রিজ নিজেই হয়তাে মদ খেয়ে কোথায় পড়ে আছে বলে মনে করেন রজনীকান্ত ।
২০. “ মাতালের এই হচ্ছে বিপদ । ” — কী বিপদ ?
উত্তরঃ মাতালের বিপদ হল , মাতাল মদ ছাড়তে চাইলেও মদের কাছ থেকে ছাড়ান পায় না সে ।
২১. “ হ্যা , বুড়াে হয়েছে বই - কি রজনীবাবু .. ” - রজনীবাবুর বয়স কত হয়েছিল ?
উত্তরঃ রজনীবাবু অর্থাৎ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়স হয়েছিল আটষটি ।
২২.“ আটষট্টিটা বছর কী নেহাত কম বয়স ” —কার বয়সের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়সের কথা এখানে বলা হয়েছে ।
২৩.“ ..তাতে বয়েসটা ঠিক বােঝা যায় না ... ” কীসে বয়েস ’ বােঝা যায় না ? অথবা , “ ..তাতে বয়েসটা ঠিক বােঝা যায় না ... ' কার বয়েস কেন বােঝা যায় না ?
উত্তরঃ লম্বা লম্বা চুলে প্রতিদিন হাফ শিশি কলপ লাগিয়ে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় যেরকম ইয়ার্কি করেন , তাতে তার বয়সটা সঠিক বােঝা যায় না ।
২৪. “ ... এখন শুধু মাঝরাত্তিরের অপেক্ষা ... ” — এই মাঝরাত্তির ' কীসের " ইঙ্গিত দেয় ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকে উল্লিখিত ‘ মাঝরাত্তির ’ আসলে মৃত্যুর প্রতীক । অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এখানে জীবনের শেষ পর্যায় , মৃত্যুকেই ইঙ্গিত করেছেন ।
২৫. “ ... আমাকে ছেড়ে দিন । ” — বা কীসের থেকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছেন ?
উত্তরঃ জীবনে মৃত্যুকালের মুখােমুখি হতে চান না বলেই নাটকের শেষ দৃশ্যে অভিনয় করা থেকে বৃদ্ধ রজনীকান্ত তাকে ছেড়ে দিতে বলেছেন ।
২৬. রজনীবাবু কত বছর বয়স থেকে নাট্যাভিনয় করছে ?
উত্তরঃ আটষট্টি বছরের রজনীকান্ত যেহেতু পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে নাট্যাভিনয় করেছেন , তাই বলা যায় , তিনি ( ৬৮-৪৫ ) বছর , অর্থাৎ ২৩ বছর থেকে নাট্যাভিনয় করছেন ।
২৭. “ ... সব মিলিয়ে যেন একটা শ্মশান ... ” — সব মিলিয়ে ' কথাটির দ্বারা কী বােঝানাে হয়েছে ?
উত্তরঃ সব মিলিয়ে বলতে প্রেক্ষাগৃহের গভীর অন্ধকার ব্যালকনি , প্রথম , দ্বিতীয় , তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির বক্সগুলিকে বােঝানাে হয়েছে । "
১৮. নানা রঙের দিন ’ নাটকে কালীনাথ সেনের চেহারা ও পোশাক পরিচ্ছদ কেমন ছিল ?
উত্তরঃ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নানা রঙের দিন ’ নাটকে বৃদ্ধ প্রম্পটার কালীনাথ সেনের পরনে ছিল ময়লা পাজামা , গায়ে কালাে চাদর , আর তাঁর চুল ছিল এলােমেলাে ।
১৯. “ রজনীবাবু ভয়ে চিৎকার করে পিছিয়ে যান । ” কাকে , কী অবস্থায় দেখে রজনীবাবু ভয় পেয়েছিলেন ?
উত্তরঃ পরনে ময়লা পাজামা , গায়ে কালাে চাদর এবং এলােমেলাে চুলে বৃদ্ধ । কালীনাথ সেনকে মধ্যরাতের ফাঁকা অন্ধকার মঞ্চে প্রবেশ করতে দেখে রজনীবাবু ভয় পেয়েছিলেন ।
২০. “ তুমি এত রাতে কী করছিলে এখানে ? ” — উত্তরে শ্রোতা কী বলেছিলেন ?
উত্তরঃ আলােচ্য প্রশ্নের উত্তরে শ্রোতা কালীনাথ সেন জানান যে , শােয়ার জায়গা না থাকায় তিনি প্রতিদিন গােপনে গ্রিনরুমে ঘুমান ।
২১.“ আপনি বামুনমানুষ মিছে কথা বলব না ” —বক্তা কোন্ সত্য কথাটি বলেছিল ?
উত্তরঃ বক্তা কালীনাথ রােজ রাত্রে গ্রিনরুমে লুকিয়ে তার ঘুমােনাের কথাটি বলেছিল ।
২২. “ ... এ কথাটা মালিকের কানে তুলবেন না চাটুজ্জেমশাই , ” — কোন্ কথা ?
উত্তরঃ শােয়ার জায়গা না থাকায় প্রম্পটার কালীনাথ সেন যে রােজ রাত্রে লুকিয়ে গ্রিনরুমে ঘুমােন — সেই কথা প্রসঙ্গে মন্তব্যটি করা হয়েছে ।
২৩. নানা রঙের দিন ’ নাটকে কালীনাথ সেনকে কেন গ্রিনরুমে ঘুমােতে হত ?
উত্তরঃ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নানা রঙের দিন ’ নাটকে কালীনাথ সেনকে গ্রিনরুমে ঘুমােতে হত , কারণ তাঁর শােয়ার কোনাে জায়গা ছিল না ।
২৪. “ ... মরা হাতি সােয়া লাখ । ” — নানা রঙের দিন ’ নাটকে কোন্ প্রসঙ্গে কথাটি এসেছে ?
উত্তরঃ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের , নানা রঙের দিন ’ নাটকে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয়ে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি নিজেই এই মন্তব্যটি করেছেন ।
২৫. “ ..মরা হাতি সােয়া লাখ । ” — এমন মন্তব্যের কারণ কী ?
উত্তরঃ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বৃদ্ধ বয়সে দিলদারের চরিত্রে অভিনয় করেও সাতটা ক্ল্যা আর যে প্রশংসা পেয়েছিলেন , সে কারণেই এই মন্তব্যটি করা হয়েছে ।
২৬. “ কেই বা এই বুড়াে মাতালটার খোঁজ করে বুড়াে মাতালটি কে ?
উত্তরঃ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নানা রঙের দিন ’ নাটকে বুড়াে মাতাল’টি হলেন বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ।
২৭. “ ..কী হবে বাড়ি ফিরে — একটুও ভালাে লাগে না বাড়িতে ! ” বক্তার এ কথার কারণ কী ?
উত্তরঃ বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে তার আপনজন — স্ত্রী সন্তান , সঙ্গীসাথি কেউ না থাকার জন্যই বক্তার এই অনুভূতি তৈরি হয়েছে ।
২৮. নানা রঙের দিন ’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজের বংশ পরিচয় নিয়ে কী বলেছিলেন ?
উত্তরঃ বৃদ্ধ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নানা রঙের দিন ’ নাটকে বলেছেন যে , রাঢ়ের সবচেয়ে প্রাচীন ভদ্র ব্রাক্ষ্মণ বংশে তার জন্ম হয়েছে ।
২৯. নানা রঙের দিন ’ নাটক অনুসারে অভিনয়ে আসার আগে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় কী চাকরি করতেন ?
উত্তরঃ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নানা রঙের দিন’নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় অভিনয়ে আসার আগে ইন্সপেক্টর অফ পুলিশ ’ পদে কর্মরত ছিলেন ।
৩০. “ ছােকরা বয়স তাে ? ” — ‘ ছােকরা বয়স ’ - এর কী বিশেষত্ব ছিল ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন ’ নাটকে “ ছােকরা বয়স ’ - এ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চেহারায় উজ্জ্বলতা , শরীরে শক্তি এবং মনে সাহস থাকায় তিনি কারও তােয়াক্কা করতেন না ।
৩২. “ তারপর একদিন , বুঝলে — চাকরিটা ছেড়ে দিলাম । ” বক্তা চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন কেন ?
উত্তরঃ থিয়েটারে অভিনয়ের পেশায় নিজেকে পুরােপুরি নিয়ােজিত করার জন্য বক্তা রজনীকান্ত পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন ।
৩৩. “ বুঝলে , চাকরিটা ছেড়ে দিলাম ” —কে , কোন্ চাকরি ছেড়ে দেবার কথা বলেছেন ?
উত্তরঃ নানা রঙের দিন’নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এখানে তার ইন্সপেকটর অফ পুলিশ ’ - এর চাকরি ছেড়ে দেবার কথা বলেছেন ।
৩৪. “ ... হঠাৎ আমার মনে হল , কে যেন আমার জীবনের সমস্ত খাতাখানাকে , আমার চোখের সামনে মেলে ধরেছে । ” — কখন বক্তার এ কথা মনে হয়েছিল ?
উত্তরঃ মাঝরাতে একা মঞ্চের উপর দাঁড়িয়ে থিয়েটারের পিছনের দেয়ালের দিকে , কখনােবা সামনের অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে বক্তা রজনীকান্তের এ কথা মনে হয়েছিল ।
No comments:
Post a Comment