পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর প্রশ্ন উত্তর পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করো
পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা সাজেশন |পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা ফণীমনসা ও বনের পরি প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস পঞ্চম বাংলা ফণীমনসা ও বনের পরি গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর, সহায়িকা | Class 5 Bangla Fanimonosa O Baner Pari Important Questions And Answers | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | #Class5 BanglaFanimonosa O Baner Pari Questions And Answers #Class 5th Bangla Questions And Answers
⬛ লেখক পরিচিতিঃ
লেখক বীরু চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯১৭ সালে। শিশু ও কিশোরদের পাঠ্য উপযোগী রহস্য-রোমাঞ কাহিনির লেখক হিসেবে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বেশ কয়েকদশক ধরে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তিনি লিখেছেন। তিনি ১৯৮৪ সালে প্রয়াত হন। ফণীমনসা ও বনের পরি' নাটকটি বাংলা ১৩৭১ সালে 'শিশুসাথী' পত্রিকায় বৈশাখ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।
⬛ রচনা পরিচয় :
অনেকগুলি আলাদা আলাদা চরিত্র থাকলেও মূলত দুটি চরিত্রই ফণীমনসা ও বনের পরি' নাটকটিতে ঘুরে ফিরে এসেছে এবং এই দুটি চরিত্রের ঘটনাকে ঘিরেই নাটকটি গড়ে উঠেছে। তাই নাটকটির নামকরণ ‘ফণীমনসা ও বনের পরি' যথার্থ হয়েছে।
⬛ নাটকের সারসংক্ষেপ :
গভীর বনের ভিতরে ছিল একটি ফণীমনসা গাছ। গাছটির মনে খুব দুঃখ যে তার পাতাগুলি ছুঁচলো আর কাঁটা দেওয়া। তাই সে একদিন বনের পরির কাছে প্রার্থনা করল যে তার পাতাগুলি যেন পালটে যায়। বনের পরি তার প্রার্থনা শুনে প্রশ্ন করল যে সে কী রকম পাতা চায়। তখন ফণীমনসা গাছটি বলল যে সে সোনার পাতা চায়। বনের পরি তাই দিল। এমন সময় সেখানে হারেরেরে শব্দ করে উপস্থিত হল কানে জবাফুল গোঁজা একদল ডাকাত। সেই পথ দিয়ে যেতে যেতে সোনার পাতা দেখে সব পাতা ছিঁড়ে নিয়ে গেল।
ফণীফনসা গাছটি কান্নায় ভেঙে পড়ল। তখন বনের পরি আবার গাছটির প্রার্থনা মতো তাকে কাচের পাতা দিল। কাচের পাতার ওপর সূর্যের কিরণ পড়ে রামধনুর রং ঝলমলিয়ে উঠল। এমন সময় আকাশে ধেয়ে এল ঝড়, সেই ঝড়ে গাছটির সমস্ত কাচের পাতা ধাক্কা খেয়ে গুঁড়ো হয়ে ছড়িয়ে গেল। এক সময় ঝড়ও থামল আর ফনীমনসা গাছটির অঝোরে কান্না শুরু হল। তখন বনের পরি তাকে কচি কচি সবুজ পালংশাকের মতো পাতা দিল ।
হঠাৎ এল একটা ছাগল, ছাগলটা এসে অমন সুন্দর কচি কচি পাতা দেখে দেখে কচ কচ করে তা চিবিয়ে খেয়ে নিল। গাছটি তখন আবার কাঁদতে কাঁদতে বনের পরিকে ডাকল। পরি বলল দেখো যে নিজের অবস্থা আর নিজের চেহারা নিয়ে সন্তুষ্ট হয় না তার তোমার মতো দুর্দশা হয়। তখন নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফণীমনসা বনের পরির কাছে প্রার্থনা করল যেন তাকে তার আগের কাঁটা কাঁটা পাতাই ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরি তখন সুবুদ্ধি হয়েছে বুঝে ফণীমনসা গাছটিকে আবার তার আগের মতো পাতা ফিরিয়ে দিল। আর কখনও সে মিছিমিছি বায়না করেনি।
⬛ শূন্যস্থান পূরণ করো :
1. গাছটির মনে কিন্তু এক ফোঁটাও-- –--- নেই।
উঃ। শান্তি।
2.সব সময়েই কেঁদে কেঁদে --–--- করে।
উঃ। 'আপশোশ।
3. এমন সময় সে পথ দিয়ে ----- -যাচ্ছিল বনের —।
উঃ। পরি।
4. খুব সুন্দর ---– --পাতা করে দাও।
উঃ। সোনার।
5.বনের পরি এই বলে-- – --হয়ে গেল।
উঃ। অদৃশ্য।
6.এমন সময় ------ এসে উপস্থিত হল একদল ।
উঃ। ডাকাত।
7.ডাকাতেরা ওকে একেবারে –----- করে রেখে গেল।
উঃ। ন্যাড়া।
8.কিন্তু এমন সময় আকাশ ----- দিয়ে ধেয়ে এল দুর্দান্ত – ।
উঃ। ঝড়।
9.চেয়ে দ্যাখো কী - ----হয়েছে আমার।
উঃ। সর্বনাশ।
10. এই তো –---- হয়েছে তোমার।
উঃ। সুবুদ্ধি।
⬛ সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে বাক্যটি আবার লেখো :
1. বনের ভিতরে ছোট্ট একটি (বটগাছ / ফণীমনসা গাছ / কলাগাছ) ছিল।
উঃ। বনের ভিতরে ছোট্ট একটি ফণীমনসা গাছ ছিল।
2. গাছটির পাতা ছিল (গোল / ভোঁতা / ছুঁচোনো)।
উঃ। গাছটির পাতা ছিল ছুঁচোলো।
3. এমন সময় সেখান দিয়ে যাচ্ছিল (বনের পরি/ ডাকাতদল / ছাগল)।
উঃ। এমন সময় সেখান দিয়ে যাচ্ছিল বনের পরি।
4.ফণীমনসা গাছের পাতাগুলি প্রথমে (সোনার/কাচের/পাথরের) রূপ ধারণ করে।
উঃ। ফণীমনসা গাছের পাতাগুলি প্রথমে সোনার রূপ ধারণ করে।
5. গাছটির সব সবুজ পাতা খেয়ে নিল (গোরুতে / ছাগলে / ভেড়াতে)।
উঃ। গাছটির সব সবুজ পাতা খেয়ে নিল ছাগলে।
⬛ সঠিক উত্তরটির পাশে ঠিক ভুলটির পাশে 'ভুল' লেখো :
1. গাছটি তার পাতার জন্য দুঃখ পেত।
উঃ। ঠিক।
2. মাছটির পাতাগুলি ছিল খুব সুন্দর।
উঃ। ভুল।
3.বনের পরি গাছটির কান্না শুনতে পেল।
উঃ। ঠিক।
4.অবশেষে গাছটির খুব শিক্ষা হল।
উঃ। ঠিক।
⬛ এলোমেলো শব্দগুলিকে সাজিয়ে অর্থপূর্ণ বাক্য তৈরি করো :
1.করে কেঁদে আপশোশ কেঁদে সব সময়েই।
উঃ। সব সময়েই কেঁদে কেঁদে আপশোশ করে।
2.গেল হয়ে বলে এই অদৃশ্য পরি বনের।
উঃ। বনের পরি এই বলে অদৃশ্য হয়ে গেল।
3. পারে শক্তিতে সঙ্গে মোদের কে বা।
উঃ। মোদের সঙ্গে শক্তিতে কে বা পারে।
4.নেই দেরি আছে দেরি নিতে বলতে কিন্তু।
উঃ। বলতে দেরি আছে কিন্তু নিতে দেরি নেই।
5.আমার হয়েছে দ্যাখো চেয়ে কী সর্বনাশ।
উঃ। চেয়ে দ্যাখো কী সর্বনাশ হয়েছে আমার।
6. করেনি মিছে কখনও বায়নাক্কা সে আর।
উঃ। আর কখনও সে মিছে বায়নাক্কা করেনি।
7. বলো চাও কীরকম তুমি পাতা।
উঃ। কীরকম পাতা চাও তুমি বলো।
8. হয়েছে তো সুবুদ্ধি তোমার এই।
উঃ। এই তো তোমার সুবুদ্ধি হয়েছে।
9. না আর পাতা চাই সোনার।
উঃ। সোনার পাতা আর চাই না।
⬛ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :
১. ফণীমনসা গাছটি কোথায় ছিল?
উঃ। ফণীমনসা গাছটি গভীর জঙ্গলে ছিল।
২. ফণীমনসার কান্নার সময় সেখান দিয়ে কে যাচ্ছিল?
উঃ। ফণীমনসার কান্নার সময় সেখান দিয়ে বনের পরি যাচ্ছিল।
৩. ডাকাতদল ফণীমনসার কোন্ পাতাগুলি নিয়ে নেয়?
উঃ। ডাকাতদল ফণীমনসার সোনার পাতাগুলি নিয়ে নেয়।
৪. দ্বিতীয়বার ফণীমনসার কীসের পাতা হয়েছিল?
উঃ। দ্বিতীয়বার ফণীমনসার কাচের পাতা হয়েছিল।
৫. ফণীমনসার কাচের পাতাগুলি কীভাবে ভাঙল ?
উঃ। ফণীমনসার কাচের পাতাগুলি ঝড়েতে ভাঙল।
৬. তৃতীয়বার ফণীমনসার কীরকম পাতা হয়েছিল ?
উঃ। তৃতীয়বার ফণীমনসার পালংশাকের মতো কচি কচি সবুজ পাতা হয়েছিল।
৭. তৃতীয়বারের পাতাগুলি গাছটি কীভাবে হারাল?
উঃ। তৃতীয়বারের পাতাগুলি ছাগলে এসে খেয়ে নিল।
৮. ঝড় নিজেকে কার ছেলে বলে পরিচয় দিয়েছিল।
উঃ। ঝড় নিজেকে পবনের দুষ্টু ছেলে বলে পরিচয় দিয়েছিল।
৯. ডাকাতদল সোনার পাতা নিয়ে গাছকে কীভাবে রেখে গেল ?
উঃ। ডাকাতরা সব সোনার পাতা ছিঁড়ে নিয়ে পোঁটলা বেঁধে গাছটিকে একেবারে ন্যাড়া করে রেখে গেল।
১০. কে নিজেকে ভগবানের বেবাক সৃষ্টি বলেছে?
উঃ। ছাগল নিজেকে ভগবানের বেবাক সৃষ্টি বলেছে।
১১ ফণীমনসা তুমি দেখেছ? কোথায় দেখেছ?
উঃ। হ্যাঁ। আমি ফণীমনসা দেখেছি। আমার বাড়ির পাশের বাগানে ফণীমনসার ঝোপ আছে।
12. আর কোন্ কোন্ গাছ তুমি দেখেছ যাদের কাঁটা আছে?
উঃ। আমি বেল, কুল ও গোলাপ গাছ দেখেছি, যাদের কাঁটা আছে।
১৩. গাছের কাঁটা কীভাবে তাকে বাঁচায় ?
উঃ। গাছের কাঁটা গাছের ফুল, ফল ও পাতাকে বাইরের শত্রু বা প্রাণীদের হাত থেকে রক্ষা করে। কাঁটা থাকায় সহজে কেউ গাছটিকে ধরে ক্ষতি করতে পারে না ।
১৪. পরির গল্প তুমি কোথায় পড়েছ?
উঃ। পরির গল্প আমি রূপকথার বইতে পড়েছি।
১৫. সোনার মতো দামি আর কোন্ ধাতুর কথা তুমি জানো?
উঃ। প্লাটিনাম ধাতুটি সোনার মতো দামি ।
⬛ একটি বাক্যে উত্তর দাও :
1. ছোট্ট ফণীমনসা গাছের মনে শাস্তি ছিল না কেন?
উঃ। ছোট্ট ফণীমনসা গাছের পাতাগুলি দেখতে ছুঁচালো আর বিশ্রী ছিল। তাই তার মনে শান্তি ছিল না।
2.ফণীমনসা গাছের আশপাশের গাছগুলোর পাতা কেমন ছিল ?
উঃ। ফণীমনসা গাছের আশপাশের গাছগুলোর সুন্দর সুন্দর পাতা ছিল।
3.ফণীমনসা বারে বারে পাতাগুলো পালটে দেওয়ার আবেদন কার কাছে করছিল ?
উঃ। বনের পরির কাছে ফণীমনসা বারবার পাতাগুলো পালটে দেওয়ার আবেদন করছিল।
4.প্রথমবারের আবেদনে ফণীমনসার গাছ জুড়ে কেমন পাতা হয়েছিল?
উঃ। প্রথম বারের আবেদনে ফণীমনসার গাছ জুড়ে সোনার পাতা হয়েছিল।
5.সে সব পাতা ফণীমনসা হারালো কী করে?
উঃ। সেসব পাতা একদল ডাকাত ছিঁড়ে নিয়ে গিয়েছিল।
6.ডাকাতদলকে দেখতে কেমন ?
উঃ। ডাকাতদলকে দেখতে ছিল জোয়ান। তারা ছিল বাবরিওয়ালা আর তাদের কানে জবা ফুল গোঁজা ছিল।
7. ঝড় এলে ফণীমনসা গাছের কাচের পাতার কী অবস্থা হল ?
উঃ। ঝড় আসার পর ফণীমনসা গাছের কাচের পাতাগুলো ধাক্কা খেয়ে গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে ছড়িয়ে পড়ল।
8. ছোট্ট ফণীমনসা গাছের দেমাকে মাটিতে পা পড়ছিল না কেন?
উঃ। কারণ ফণীমনসা গাছের গা ভরে কচি নরম সবুজ পালং-এর মতো পাতা গজিয়েছিল।
9.সেই দেমাক তার ভেঙে গেল কীভাবে?
উঃ। একটি ছাগল তার সমস্ত পাতা মুড়িয়ে খেয়ে নেওয়ার ফলে তার দেমাক ভেঙে গেল।
10. শেষপর্যন্ত ফণীমনসা কেমন পাতা চাইল নিজের জন্য?
উঃ। শেষ পর্যন্ত ফণীমনসা নিজের জন্য আগের মতোই কাঁটা ভরা ছুঁচালো পাতা চাইল।
⬛ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :
১. বনের পরির বরে কাচের পাতা পাবার পর ফণীমনসা গাছটিকে কেমন লাগছিল?
উঃ। বনের পরির বরে ছোটো ছোটো কাচের পাতায় ফণীমনসার সারা গা ঝলমলিয়ে উঠল। সেই কাচের পাতার ওপর সূর্যের কিরণ পড়ে রামধনু রং ঝিকমিক করতে লাগল এবং তাতে বাতাসের দোলা লেগে টুংটাং শব্দ হতে লাগল।
২. ঝড় সুর করে কী কী বলেছিল?
উঃ। ঝড় সুর করে বলেছিল যে তারা পবনের দুষ্টু ছেলে, তারা দর্প ভরে চলে। পত পত করে পাতা ওড়ায় আর মটমট করে ছোটো বড়ো গাছের আগাগোড়া, মাথা ভাঙে। তাদের পণ হল সব কিছু ওলটপালট করে দেওয়া।
৩. ছাগল কী খায়? তার খেতে কেমন লাগে ?
উঃ। ছাগল জুতো থেকে পানের খিলি যা কাছে পায় চিবিয়ে খেয়ে নেয়। সব খাবারই তার কাছে খেতে মিষ্টি লাগে। সব খেয়ে সে পেটটাকে চাকের মতো ফুলিয়ে রাখে।
৪. বনের পরি সব স্বচক্ষে দেখে ফণীমনসা গাছটিকে কী বলেছিল?
উঃ। বনের পরি কাছ থেকে স্বচক্ষে সব দেখে ফণীমনসা গাছটিকে বলেছিল নিজের অবস্থা আর নিজের চেহারা নিয়ে যে সন্তুষ্ট হয় না তার এরকম দুর্দশা হয়ে থাকে।
৫. ‘খুব শিক্ষা হয়েছে আমার'—এই কথাটি কার? সেই শিক্ষা পেয়ে সে কী বলেছিল ?
উঃ। বার বার নতুন পাতা হারিয়ে শিক্ষা হবার পর ফণীমনসা কান্নাভরা সুরে বনের পরিকে বলেছিল আর তার কিছু চাই না। ওই কাঁটাভরা ছুঁচোলো পাতাই তাকে যেন দয়া করে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। সেটাই তার শতগুণে ভালো। ন্যাড়া হাড় জিরজিরে চেহারাটি সে সহ্য করতে পারছে না।
৬. বনের পরি ফনীমনসা গাছটিকে শেষে কী বলেছিল?
উঃ শেষে বনের পরি ফনীমনসা গাছটিকে বলেছিল নিজের অবস্থা আর চেহারা নিয়ে যারা সন্তুষ্ট থাকে না তাদের তোমার মতোই দুর্দশা হয়ে থাকে।
7. 'বাচ্চা গাছটি তো মহা খুশি। আনন্দে ডগমগ।'—এত আনন্দ কখন হল বাচ্চা গাছের ?
উঃ। বনের পরির আশীর্বাদে বাচ্চা গাছটি তাঁর ছুঁচোলো কাঁটাভরা পাতার বদলে ঝলমলে সোনার পাতা পেল। তাই পেয়ে তার এত আনন্দ হল।
8. ফণীমনসা গাছ কাচের পাতায় ভরে ওঠবার পর তার চেহারাটি কেমন হয়েছিল?
উঃ। ফণীমনসা গাছটির কাচের পাতায় রোদ পড়ে রামধনু রং খেলতে লাগল। মৃদুমন্দ বাতাসের দোলা লেগে সুমধুর টুংটাং শব্দ হতে লাগল ।
9. মৃদু বাতাসে মনের আনন্দে দুলছে ফণীমনসা, এমন সময় ছাগল এসে উপস্থিত হওয়ায় কী ঘটল ?
উঃ। ছাগল এসে এমন সুন্দর কচি কচি সবুজ পাতা দেখে লোভে পড়ে সব পাতা কচ্চ করে মুড়িয়ে খেয়ে নিল।
10.ছোট্ট গাছটি সত্যিই কি খুব শিক্ষা পেল বলে মনে হচ্ছে তোমার? কেমন সে শিক্ষা ?
উঃ। হ্যাঁ, ছোট্ট গাছটি সত্যই শিক্ষা পেল। সে বুঝেছিল নিজের যা আছে, তাতে সন্তুষ্ট থাকতে হয় না হলে লোভে পড়ে অন্যরকম কিছু চাইলে পরে তার খুবই দুর্দশা হয়।
No comments:
Post a Comment