দশম অধ্যায় "আমাদের দেশ ভারত" প্রশ্ন উত্তর পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করো
👉 ( দশম অধ্যায় আমাদের দেশ ভারত প্রশ্ন উত্তর )
ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন | ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল নবম অধ্যায় শব্দ দূষণ প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস সিক্স ভূগোল নবম অধ্যায় শব্দ দূষণ গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর, সহায়িকা | Class 6th Geography Chapter -9 Important Questions And Answers | ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল নবম অধ্যায় গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | #Class 6th Geography Chapter -9 Questions And Answers #Class 6th Geography Questions And Answers
1. শব্দের তীব্রতা মাপার একক—(মিটার/মিলিবার/ডেসিবেল)।
উঃ ডেসিবেল
2. শব্দের তীব্রতা কমানোর জন্য গাড়িতে—(মোটর/সাইলেন্সার/ঘড়ি) লাগানো থাকে ।
উঃ সাইলেন্সার
3. শব্দদূষণের সহনীয় মাত্রা – (55/65/75) ডেসিবেল।
উঃ 65
4. যে শব্দ শুনতে ভালো লাগে তা হল – (শ্রুতিমধুর শব্দ/সুরবর্জিত শব্দ/কর্কশ শব্দ)।
উঃ শ্রুতিমধুর
5. জেনারেটর-এর শব্দের তীব্রতা― (70/80/90) ডেসিবেল।
উঃ 80
⬛ সত্য / মিথ্যা নির্ণয় করো; প্রতিটি প্রশ্নের মান -১
1. হাসপাতাল, স্কুলের সামনে সাইলেন্স বোর্ড লাগানো থাকে।
উঃ সত্য
2. গ্রামাঞ্চলে যানবাহনের থেকে শব্দদূষণ অধিক হয়।
উঃ মিথ্যা
3. শব্দদূষণের ফলে উচ্চ রক্তচাপ, স্নায়বিক দুর্বলতা দেখা যায়।
উঃ সত্য
4. ব্যস্ত রাস্তার যানবাহন চলাচলজনিত শব্দের তীব্রতা 100 ডেসিবেল।
উঃ মিথ্যা
5. ডেসিবেল মিটার বায়ুর তীব্রতা মাপতে ব্যবহৃত হয়।
উঃ মিথ্যা
6. শহরের নকশা এমনভাবে করা উচিত যাতে বসতি অঞ্চল, কলকারখানা বা হাইওয়ে সব পাশাপাশি না থাকে ।
উঃ সত্য
⬛ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর; প্রতিটি প্রশ্নের মান -২/৩
1. শব্দদূষণ কাকে বলে ?
উঃ মানুষের শ্রবণক্ষমতার অতিরিক্ত তীব্র বা কর্কশ শব্দ (65 ডেসিবেলের বেশি), যা মানুষের শারীরবৃত্তীয় কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটায় এবং মানুষের শরীর ও মনের ওপর কুপ্রভাব ফেলে, তাই হল শব্দদূষণ ।
2. শব্দের তীব্রতা পরিমাপক স্কেলের এবং যন্ত্রের নাম কী ?
উঃ শব্দের তীব্রতামাপক স্কেলের নাম হল ডেসিবেল। যে যন্ত্রের সাহায্যে তীব্রতা পরিমাপ করা হয়, তাকে ডেসিবেল মিটার বলে ।
3. সাইলেন্স বোর্ড কী? এর তাৎপর্য কী?
উঃ হাসপাতাল, স্কুল এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সামনে সাইলেন্স বোর্ড লাগানো থাকে । সাইলেন্স বোর্ড-এর তাৎপর্য হল—এই সকল প্রতিষ্ঠানের সামনে হর্ন বাজানো আইনত নিষিদ্ধ।
4. শব্দদূষণের কারণগুলি সংক্ষেপে লেখো ।
উঃ শব্দদূষণ নানা কারণেই ঘটে থাকে। তবে প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক কারণ অপেক্ষা মানুষের ক্রিয়াকলাপের ফলেই অধিকাংশ শব্দদূষণ ঘটে।
[1] প্রাকৃতিক কারণ: [i] তীব্র ঝড়ের আওয়াজ, [ii] মেঘডাকার আওয়াজ, [iii] আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের আওয়াজ।
[2] মনুষ্যসৃষ্ট কারণ: যেমন—[i] বিভিন্ন যানবাহনের শব্দ এবং তাদের হর্নের শব্দ, [ii] উচ্চস্বরে লাউডস্পিকার বাজানো, [iii] শব্দবাজির আওয়াজ ইত্যাদি।
5. শব্দদূষণের দুটি ফলাফল লেখো ।
উঃ শব্দদূষণের দুটি ফলাফল হল—
[1] বিরক্তি: একটানা জোরালো শব্দে মানুষের মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় এবং সহজেই ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলে। অনেকক্ষেত্রে একটানা শব্দ বিরক্তি, যন্ত্রণা, ক্লান্তি নিয়ে আসে।
[2] বধিরতা: শব্দদূষণের ফলে মানুষের শ্রবণক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। বিশেষ করে কলকারখানায় কাজ করে এমন শ্রমিকদের ও খুব জোরে যারা গানবাজনা শোনে তাদের এই সমস্যা হয়। আবার হঠাৎ কোনো তীব্র আওয়াজের ফলে কানের কোশ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে, এমনকি কানের পর্দা ফেটে গিয়ে কোনো ব্যক্তি স্থায়ীভাবে বধির হয়েও যেতে পারে।
6. শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করার দুটি উপায় সম্পর্কে লেখো।
উঃ শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি হল—
[1] বাস, ট্রাক, অটো, বাইক ইত্যাদি সকল প্রকার যানবাহনে উন্নতমানের সাইলেন্সার লাগিয়ে শব্দের তীব্রতা কমানো যেতে পারে।
[2] অকারণে গাড়ির হর্ন বাজানো, উচ্চস্বরে মাইক বা লাউডস্পিকার বাজানো, উচ্চস্বরে টিভি বা মিউজিক সিস্টেম চালানো বন্ধ করতে হবে।
No comments:
Post a Comment