West Bengal বোর্ডের দ্বাদশ শ্রেণির একটি গুরুত্ব পূর্ণ অধ্যায় বা কবিতা হলো,মৃদুল দাশগুপ্ত রচিত "ক্রন্দনরতা জননীর পাশে"। নিচের পোস্টটিতে সেই অধ্যায় থেকে কিছু গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হল। (MCQ and SAQ)
দ্বাদশ শ্রেণির যেকোনো বিষয়ের অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর পেতে অনুসরণ করুন "psychoprincipal.com".
বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন (MCQ) ও উত্তর............................... পূর্ণমান-১
১ , কবি মৃদুল দাশগুপ্তের একটি কাব্যগ্রন্থের নাম
ক. জলপাইকাঠের এসরাজ
খ. ঝরাপালক
গ. সােনার তরী
ঘ. সােনার মাছি খুন করেছি
২. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ' কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত ? ক. আমপাতা জামপাতা
খ. সরষেক্ষেত
গ. ধানক্ষেত থেকে
ঘ. জলপাই কাঠের এসরাজ
৩. , কবি যে জননীর পাশে দাঁড়াতে চেয়েছেন তিনি —
ক. ক্রন্দনরতা
খ. স্নেহময়ী
গ. সুজলা - সুফলা
ঘ. জরাজীর্ণা
৪. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ' কবিতায় জননী বলতে কবি বুঝিয়েছেন —
ক. জন্মদাত্রী মাকে
খ. বিপন্ন স্বদেশকে
গ. নারীজাতিকে
ঘ. সমাজকে
৫. কবি যার পাশে থাকতে চেয়েছেন-
ক. দরিদ্র মানুষের
খ. ক্রন্দনরতা জননীর
গ. অত্যাচারিতের
ঘ. সমস্ত পৃথিবীবাসীর
৬. “ এখন যদি না থাকি ” —এখন বলতে কবি কোন্ সময়ের কথা বলেছেন ?
ক. প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়
খ. উৎসবের সময়
গ. অসুস্থতার সময়
ঘ. নিপীড়িত , অত্যাচারিত হওয়ার সময়
৭. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে না থাকলে কবির অর্থহীন মনে হয়েছে- ক. লেখালেখিকে
খ. বেঁচে থাকাকে
গ. নাগরিক হওয়াকে
ঘ. রাজনীতিকে
৮. “ কেন তবে লেখা , কেন গান গাওয়া । ” — পঙক্তিটির মধ্য দিয়ে বলা হয়েছে-
ক. ভালাে সাহিত্য সৃষ্টি করা প্রয়ােজন
খ. ভালাে গান প্রস্তুত করা প্রয়ােজন
গ. ভালাে চিত্রশিল্পী হয়ে ওঠা দরকার
ঘ. বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানাে দরকার
৯. “ কেন গান গাওয়া ” —কথাটির অর্থ হল-
ক. গান থামানাে দরকার
খ. গান গাওয়ার তবে প্রয়ােজন নেই
গ. গান শেষ করা দরকার
ঘ. গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা প্রয়ােজন
১০.“ কেন তবে আঁকাআঁকি ? ” — কথাটির অর্থ হল- —
ক. না আঁকাই শ্রেয়
খ. আঁকাআঁকির অর্থ না বােবা
গ. আঁকার অর্থ সময়ের অপচয়
ঘ. আঁকাআঁকি করাটাই অর্থহীন
১১. নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে কবির ক্রোধের কারণ-
ক. হিংসা
খ. সামাজিকতা
গ. কর্তব্যবােধ
ঘ. ভালােবাসা ও মূল্যবােধ
১২. , নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে কবির মনে জাগে-
ক. করুণা
খ. হতাশা
গ. ক্রোধ
ঘ . আতঙ্ক
১৩. “ নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে / নাই যদি হয় ”-
ক. রােষ
খ. ক্ষোভ
গ. রাগ
ঘ. ক্রোধ
১৪. , ‘ নাই যদি হয় ক্রোধ " যা দেখে ক্রোধের জাগরণ ঘটা প্রত্যাশিত-
ক. নিহত ভাইয়ের শবদেহ
খ. ক্রন্দনরতা জননী
গ. নিখোজ মেয়ে
ঘ. কবিতার না জাগা
১৫. কবিতায় নিখোঁজ মেয়েটির ছিন্নভিন্ন দেহ পাওয়া গিয়েছিল —
ক. পুলের নীচে
খ. মাঠের ধারে
গ. জালে
ঘ. নদীর ধারে
১৬. ছিন্নভিন্ন দেহ পাওয়া গিয়েছে যে মেয়েটির , সে –
ক. পথ হারিয়েছিল
খ. নিখোঁজ ছিল
গ. খেলতে গিয়েছিল
ঘ. পালিয়ে গিয়েছিল
১৭. “ যে - মেয়ে নিখোঁজ , ছিন্নভিন্ন ” , তার জন্য কবি কী করবেন না ? ক. বিধির বিচার চাইবেন না
খ. কবিতার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানাবেন না
ন. জনতার দরবারে যাবেন না
ঘ. প্রতিহিংসা চরিতার্থ করবেন না
১৮. “ যে - মেয়ে নিখোঁজ , ছিন্নভিন্ন ” —মেয়েটি ছিন্নভিন্ন , কারণ —
ক. সে ছিন্নভিন্ন পােশাক পরিহিতা
খ. সে অত্যাচারিতা
গ. সে সমাজ থেকে বহিষ্কতা
ঘ. সে ধর্মত্যাগিনী
১৯. আকাশের দিকে তাকিয়ে চাওয়া হয় —
ক. বৃষ্টি
খ. বিধির বিচার
গ. ঈশ্বরের শুভেচ্ছা
ঘ. চাদের টিপ
২০. , ছিন্নভিন্ন মেয়েটিকে দেখে কবি তাকাতে চান না —
ক. পৃথিবীর দিকে
খ. সমাজের দিকে
গ. জঙ্গলের দিকে
ঘ. আকাশের দিকে
২১. ‘ বিধির বিচার সম্বন্ধে কবি বলেছেন-
ক. বিধাতা সঠিক বিচার করেন
খ. বিধাতার বিচার অর্থহীন
গ. বিধাতা পীড়নকারীকে শাস্তি দেন
ঘ. বিধাতা নিপীড়িতের পাশে থাকেন
২২. “ আমি তা পারি না । ” — এখানে আমি কে ?
ক. কবি
খ. পাঠক
গ. সচেতন মানুষ
ঘ. শ্রোতা
২৩. “ আমি তা পারি না । ” — যা না - পারার কথা বলা হয়েছে , তা হল-
ক. বিধির মুখাপেক্ষী হয়ে থাকা
খ. নিজের সুখসন্ধান
গ. প্রতিবাদ - বিমুখ হয়ে থাকা
ঘ. কবিতা লেখা ।
২৪. , কবিতায় জাগে —
ক. বিবেক
খ. ভাষা
গ. ভাবনা
ঘ. অর্থ
২৫. কবির বিবেক জেগে ওঠার পটভূমি হল-
ক. সমাজ
খ. পরিবার
গ. কবিতা
ঘ. রাজনীতি
২৬.“ বিবেক ’ বলতে বােঝানাে হয়েছে-
ক. অন্তরাত্মাকে
খ. চিন্তাধারাকে
গ. বােধকে
ঘ. মানসিকতাকে
২৭. নিজের বিবেককে কবি যার সঙ্গে তুলনা করেছেন , তা হল-
ক. ঝড়
খ. বারুদ
গ. বিদ্যুৎ
ঘ. আলাে
২৮. কী জেগে ওঠে বিস্ফোরণের আগে ’ ?
ক. আগ্নেয়গিরি
খ. কবির বিবেক
গ. জনগণ
ঘ. প্রতিবাদী আন্দোলন
২৯. বিধির বিচার চাওয়ার চেয়ে কবির কাছে গুরুত্বপূর্ণ হল —
ক. আত্মার শান্তিকামনা
খ. প্রতিবাদ
গ. আত্মসুখ সন্ধান
ঘ. অন্য প্রসঙ্গে চলে যাওয়া
৩০. , যা পারি কেবল সেই কবিতায় জাগে ” —কবিতায় কী জাগে ?
ক. কবির বিবেক
খ. কবির হিংসা
গ. কবির ক্রোধ
ঘ. কবির অক্ষমতা
৩১. “ ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ” কবিতায় যে সমাজের ছবি ফুটে উঠেছে , তা হল —
ক. যুদ্ধ বিধ্বস্ত
খ. অবক্ষয়িত
গ. দারিদ্র্য পীড়িত
ঘ. নৈরাজ্যপূর্ণ
উত্তরঃ
১.ক ২.গ ৩.ক ৪.খ ৫.খ ৬.ঘ ৭.ক ৮.ঘ ৯.খ ১০.ঘ ১১.ঘ ১২.গ ১৩.ঘ ১৪.ক ১৫. গ ১৬.খ ১৭.ক ১৮.খ ১৯.খ ২০.ঘ ২১.খ ২২.ক ২৩.ক ২৪.ক ২৫.গ ২৬.ক ২৭.খ ২৮.খ ২৯.খ ৩০.ক ৩১.ঘ
❐ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ)................................ Mark's- 1
১. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতাটির উৎস লেখাে ।
উত্তরঃ কবি মৃদুল দাশগুপ্তের ধানক্ষেত থেকে নামক কবিতাগ্রন্থ থেকে ‘ ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতাটি নেওয়া হয়েছে ।
২. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতাটি কোন্ পটভূমিতে লেখা ?
উত্তরঃ ‘ ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতাটি ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গে সিঙ্গুরের জমি আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা ।
৩. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ — এই কবিতায় কী ধ্বনিত হয়েছে ? উত্তরঃ আলােচ্য কবিতাটি একটি প্রতিবাদী কবিতা । এখানে সামাজিক , অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বঞনার বিরুদ্ধে মানুষের প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছে ।
৪. , “ এখন যদি নাথাকি ” বলতে কার পাশে কখন না থাকার কথা বলা হয়েছে ? অথবা , “ এখন যদি নাথাকি ” —কোথায় না থাকার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতা থেকে নেওয়া প্রশ্নোধৃত অংশে ক্রন্দনরতা জননী বা বিপন্ন স্বদেশের পাশে না থাকার কথা বলা হয়েছে ।
৫. , ক্রন্দনরতা জননীর পাশে থাকতে না পারলে কবির কী মনে হবে ? অথবা , “ এখন যদি না - থাকি ” - এখন না থাকার ফল কী হবে ? অথবা , ক্রন্দনরতা জননীর পাশে না থাকলে কবি কী কী ব্যর্থ বলে মনে করেছেন ?
উত্তরঃ দেশজননীর বিপন্নতার মুহূর্তে তাঁর পাশে না থাকলে লেখালেখি , গান গাওয়া , ছবি আঁকা সব মিথ্যা হয়ে যাবে বলে কবি মনে করেছেন ।
৬. “ কেন তবে গান গাওয়া ” —এই দ্বিধার কারণ কী ?
উত্তরঃ দেশের মানুষ আক্রান্ত হলে কোনাে শিল্পী প্রতিবাদ করতে না পারলে নিজের শিল্পীসত্তা নিয়ে তার মনেই দ্বিধা সৃষ্টি হয় । কবির মনেও সেই দ্বিধাই সৃষ্টি হয়েছে ।
৭. “ নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে ” -কে এই ‘ নিহত ভাই ’ ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় উল্লেখিত নিহত ভাই ’ হলেন গণ - আন্দোলনের শহিদ ও কবির সহনাগরিক ।
৮.‘ নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে ’ কবির কী মনে হয় ?
উত্তরঃ নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে কবির মনে হয় দেশমায়ের প্রতি ভালােবাসা , সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বা মূল্যবােধের জন্যই ক্রোধের জন্ম হওয়া আবশ্যিক ।
৯. “ নাই যদি হয় ক্রোধ ” —কোন্ ক্রোধের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে কবির মনে ক্রোধের সঞ্চার হওয়ার কথা বলা হয়েছে ।
১০. “ নাই যদি হয় ক্রোধ ” —তাহলে কী হবে ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় কবি বলেছেন নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে ক্রোধ না জন্মালে দেশমায়ের প্রতি ভালােবাসা , সমাজ , মূল্যবােধ সবই অর্থহীন হয়ে যাবে ।
১১. “ কেন ভালােবাসা , কেনবা সমাজ / কীসের মূল্যবােধ ! ” — কোন্ মানসিক যন্ত্রণা থেকে কবি এ কথা বলেছেন ?
উত্তরঃ ‘ ক্রন্দনরতা জননীর পাশে’কবিতায় কবি মৃদুল দাশগুপ্ত নিহত দেশবাসী ভাইয়ের মৃতদেহ দেখে তীব্র ক্রোধ মানসিক যন্ত্রণা থেকে প্রশ্নোপ্ত মন্তব্যটি করেছেন ।
১২. যে - মেয়ে নিখোঁজ ’ তাকে কোথায় কীভাবে পাওয়া গিয়েছিল ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় নিখোঁজ মেয়েটিকে জঙ্গলে ছিন্নভিন্ন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল ।
১৩., “ জঙ্গলে তাকে পেয়ে ” —এই অবস্থায় কী করা উচিত নয় বলে কবি মনে করেছেন ?
উত্তরঃ নিখোঁজ মেয়েটিকে জঙ্গলে ছিন্নভিন্ন অবস্থায় পেয়েও এই নৃশংতার প্রতিবাদ না জানিয়ে ঈশ্বরের বিচারের আশায় বসে থাকা উচিত নয় বলে কবি মনে করেছেন ।
১৪. “ আমি কি তাকাব আকাশের দিকে ” কবি কখন এই প্রশ্ন করেছেন ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় নিখোঁজ মেয়ের ছিন্নভিন্ন শরীর জঙ্গলে পেয়ে আকাশের দিকে বিধির বিচার চেয়ে তাকানাে উচিত কিনা সে বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করতেই প্রশ্নটি করেছেন ।
১৫.“ আমি কি তাকাব আকাশের দিকে ” কবি কার কাছে এই প্রশ্ন করেছেন ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতা থেকে উদ্ধৃত অংশটিতে কবি প্রশ্নটি করেছেন নিজের কাছেই ।
১৬. “ আমি কি তাকাব আকাশের দিকে ” কবির এই জিজ্ঞাসার উত্তর কী ?
উত্তরঃ প্রশ্নোধৃত জিজ্ঞাসার উত্তরে কবি জানিয়েছেন যে , তিনি আকাশের দিকে তাকিয়ে বিধাতার বিচারের ভরসায় না থেকে কবিতার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানাবেন ।
১৭. “ আমি তা পারি না । ” — কবি কী পারেন না ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় কবি বলেছেন । নিখোঁজ ছিন্নভিন্ন মেয়েটিকে জঙ্গলে পেয়ে কবি বিধির বিচার চেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারেন না ।
১৮. “ যা পারি কেবল ” —কে , কী পারেন ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় জঙ্গলে ছিন্নভিন্ন মেয়েটিকে দেখে কবি প্রতিবাদী কবিতার মাধ্যমে তাঁর বিবেককে জাগিয়ে রাখতে পারেন ।
১৯. “ সেই কবিতায় জাগে ” কী , কেন কবিতায় জাগে ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় কবির বিবেক জাগে । জঙ্গলে পাওয়া নিখোঁজ মেয়েটির ছিন্নভিন্ন করুণ অবস্থার প্রতিবাদে ফেটে পড়ার জন্য ।
২০.“ সেই কবিতায় জাগে / আমার বিবেক , ” — বিবেককে কার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় বিবেককে বিস্ফোরণের বারুদের সঙ্গে তুলনা করা য়ছে ।
২১. “ আমার বিবেক , আমার বারুদ ” কবির বিবেক কী করে ?
উত্তরঃ মৃদুল দাশগুপ্তের ক্রন্দনরতা জননীর পাশে ’ কবিতায় কবির বিবেক জেগে ওঠে প্রতিবাদে ফেটে পড়ার জন্য । এই অবস্থাটি বিস্ফোরণের আগে বারুদের সঙ্গেই তুলনীয় ।
No comments:
Post a Comment